नई दिल्ली : ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI) এক সপ্তাহের জন্য IPL 2025 স্থগিত করেছে। এর পেছনে কারণ হল ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে চলতে থাকা সামরিক উত্তেজনা। BCCI আপাতত IPL স্থগিত করলেও, বোর্ড একটি পরিকল্পনা তৈরি রাখছে। যদি এক সপ্তাহের মধ্যে পরিস্থিতি ঠিক হয়ে যায়, তবে IPL-এর ১৮তম সংস্করণ আবার শুরু হবে। তবে নির্ধারিত ভেনুতে আর হয়ত হবে না আইপিএলের ম্যাচগুলি। জানা যাচ্ছে, ভারতীয় বোর্ড নাকি ইতিমধ্যেই আইপিএলের দ্বিতীয় পর্ব কো🀅থায় কীভাবে আয়োজন করা যায়,সেই নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করে দিয়েছে। এক্ষেত্রে বিসিসিআই চাইছে দেশে♌র দক্ষিণের রাজ্যগুলির পাশাপাশি পূর্বের রাজ্যগুলোতেও অধিকাংশ ম্যাচ দিতে।
অবশ্য বর্তমান পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে না যে IPL 2025 এক সপ্তাহ পর শুরু হওয়া কোনওভাবেই সম্ভব। কারণ শনিবার পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান যে লড়াই চলছে, তা এত সহজে থেমে যাবে বলে আশা করা যায় না। তবুও যদি অবিশ্বাস্যভাবেই আইপিএল এক সপ্তাহ গড়াতে না গড়াতেই শুরু হয়, তবে BCCI 💧ভেনুর সংখ্যা কমাতে পারে। এক্ষেত্রে যাতায়াতের সময়ের পাশাপাশি নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে IPL-র বাকি পর্বকে কয়েকটি শহরেই সীমাবদ্ধ করা হতে পারে। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক সূত্র দাবি করেছে যে BCCI একটি জ🅠রুরি পরিকল্পনা তৈরি রাখছে।
চার ভেনু তৈরি রাখছে বিসিসিআই
সেই সূত্রের তরফে দাবি করা হয়েছে যে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়র লিগ যদি আবার শুরু হয়, তাহলে বাকি ম্যাচগুলো কলকাতার ইডেন গার্ডেন্স, চেন্নাইয়ের চিদাম্বরম স্টেডিয়াম, হায়দ্রাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়াম এবং বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে করার কথা ভা𒊎বছে বিসিসিআই। সেই সূত্র বলেছে, "এরকম কঠিন পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড জরুরি পরিকল্পনা তৈরি করছে। প্রাথমিকভাবে যেটুকু জানা যাচ্ছে, BCCI যদি আইপিএল শুরু করে তাহলে কলকাতা, চেন্নাই, হায়দ্রাবাদ এবং বেঙ্গালুরু শহরে IPL-এর বাকি ম্যাচগুলি আয়োজন করার হতে পারে। যদি সীমান্তে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়, তবেই একমাত্র বোর্ড আগের স্থানগুলিও বজায় রাখতে পারে।"
আইপিএলে এখনও ১৬ ম্যাচ বাকি
উল্লেখ্য IPL 2025-এর এখনও ১২টি লিগ ম্যাচ এবং ৪টি✅ প্লে-অফ ম্যাচ বাকি আছে, যা দেশের বিভিন্ন শহরে আয়োজিত হবে। বৃহস্পতিবার ধর্মশালায় পাঞ্জাব কিংস এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের মধ্যে ম্যাচ চলছিল, যা 🐭ব্ল্যাকআউটের কারণে বাতিল করা হয়েছিল। ধর্মশালা থেকে একটি ম্যাচ আগেই বিমানবন্দর বন্ধ থাকার কারণে স্থানান্তরিত হয়েছিল আমদাবাদে। তাই ভারত-পাক অশান্তির আবহ না থামলে কোনওভাবেই সীমান্তবর্তী রাজ্যে আর ম্যাচ দেওয়া হবে না।