একদিনের ক্রিকেটে এখন ৩০০ রান ওঠা আর কোনও ব্যাপার নয়। যদি এর জন্য অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিশেষজ্ঞ কৃতিত্ব দিয়ে থাকেন টি২০ ফরম্যাটকে, কারণ অনেকেরই ধারণা ক্ষুদ্র সংস্করণের ক্রিকেট মনোযোগ দিয়ে খেলার কারণে ব্যাটাররা এখন অনেত বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে উঠেছে। যদিও কিছুটা উল্টো সুর শোনা গেল দুই বিশ্বকাপজয়ী তারকা গৌতম গম্ভীরের গলায়। তিনি বলছেন, একদিনের ফরম্যাটে দুটি বলের নিয়মই কাল হয়েছে🍰 বোলারদের এবং খেলার জন্যেও এটি খুব একটা ভালো দিক নয়। গৌতম গম্ভীর জানিয়েছেন স্পিনাররা বহু ক্ষেত্রেই দেখ𒉰া গেছে সমস্যায় পড়েছেন। এই একটা নিয়ম যে তাঁর একদমই নাপসন্দ, স্পষ্টবাক্যেই সেকথা বুঝিয়ে দিয়েছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের মেন্টর।
আরও পড়ুন-জুনিয়র ক্রিকেটে নির্বাচকদের পাꦦ ধরিনি, তাই দলে সুযোগ পাইনি… বিস্ফোরক গম্ভ🍸ীর
একদিনের ফরম্যাটে দুটি বল ব্যবহার করার ফলে এখন স্পিনাররা কোনও সুবিꦅধাই পান না বলে দাবি করেছেন গৌতম। নায়ান লিয়ঁ✱, রবিচন্দ্রন অশ্বিনের মতো স্পিনাররা কেন আন্তর্জাতিক ওডিআইতে সেভাবে সুযোগ পাচ্ছেন না, সেই প্রশ্নই উস্কে দিয়েছেন গৌতি। এক্ষেত্রে তিনি এক সাক্ষাৎকারে এই নিয়মের বিরোধিতা করলেন। এছাড়াও দুটি নতুন বল নেওয়ার ক্ষেত্রে পেসাররা আর রিভার্স সুইং করাতে পারেননা, সেই দিকেও আঙুল তুলেছেন গৌতি। বোলারদেরও একটু সুযোগ সুবিধা দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন-রাহুল দ্র🧔াবিড় পরবর্তী কোচ খুঁজতে মহেন্দ্র সিং ধোনির দ্বারস্থ বিসিসিআই!
গৌতম গম্ভীর সেই সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘ একদিনের ক্রিকেটের পক্ষে সব থেকে খারাপ দিক হচ্ছে দুটি নতুন বলের নিয়ম। একবার ভেবে দেখুন তো কতজন ফিঙ্গার স্পিনার রয়েছে এই মূহূর্তে? নাথান লিয়ঁ রয়েছে, রবিচন্দ্রন অশ্বিন রয়েছে যারা টেস্টে ৪০০টি করে উইকেট নিয়েছে, অথচ তাঁরা কিনা ওডিআই দলে সুযোগ পাচ্ছেন না, এℱটা মেনে নেওয়া যায় না। এই ফরম্𓄧যাটে এখন ফিঙ্গার স্পিনারদের জন্য কোনও সুযোগ সুবিধাই নেই। কারণ নতুন বলের ক্ষেত্রে উইকেট নেওয়ার প্রবণতা স্পিারদের কমে যায়’।
আরও পড়ুন-বেইমানি করেনꦐি ইস🐻িবি, আইপিএলের সূচির দিকেই আঙুল তুললেন পঞ্জাব কোচ বাঙ্গার
একদিনেরಞ ফরম্যাটে দুটি বলের নিয়ম লাগু হওয়ার পর থেকে পেসারদেরও অনেকক্ষেত্রে অসুবিধা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন গম্ভীর। তিনি বলেছেন, ‘রিভার্স সুইং তো খেলা থেকে পুরো হারিয়েই গেছে। আমি আবার রিভার্স সুইং দেখতে চাই। আমি আবার চাই ব্যাটাররাও একটু চ্যালেঞ্জের সামনে পড়ুক। যখন কোনও বোলার ১৫০কিমি প্রতি ঘন্টা গতিবেগে বোলিং করে এবং রিভার্স সুইং করে, তখন ব্যাটারদের যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। এই নিয়ম দ্রত বদলানো দরকার, একটাই বলের নিয়ম ফিরিয়ে আনা উচিত, যাতে পুরোনো বল থেকে বোলাররাও একটু সুবিধা পাবে’।