ঘরোয়া ক্রিকেট খেলায় খুব বেশি আগ্রহ নেই। আইপিএল ও জাতীয় দলে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে সচরাচর এড়িয়ে চলেন রাজ্যদল বরোদাকে। তবে এবার অন্য ছবি দেখা যেতে চলেছে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে। এবা🉐র দাদা ক্রুণাল পান্ডিয়ার নেতত্বে বরোদার হয়ে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে নামতে চলেছেন হার্দিক পান্ডিয়া।
গতবছর ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে না চাওয়ায় বিসিসিআই কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ দেয় শ্রেয়স আইয়ার ও ইশান কিষানকে। তবে হার্দিক পান্ডিয়া থেকে যান বোর্ডের কেন্দಞ্রীয় চুক্তিতে। এক্ষেত্রে হার্দিক বোর্ডকে নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন যে, তিনি সীমিত ওভারের ঘরোয়া টুর্নামেন্টে মাঠে নামব♉েন।
হার্দিককে ভারতের টেস্ট দলের জন্য বিবেচনা করেন 🥃না জাতীয় নির্বাচকরা। সুতরাং, ঘরোয়া ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেট খেলার জন্য তাঁর উপর জোরাজুরি চলে না বলেই মনে হয় বিসিসিআইয়ের। সেই কারণেই পান্ডিয়ার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
হার্দিক এবছর বরোদার হয়ে রঞ্জি ট্রফিতে মাঠে নামেননি। তবে আইপিএলের আগে জাতীয় টি-২০ টুর্নামেন্টে প্রস্তুতি সেরে রাখার সুযোগ হাতছাড়া করতে রাজি হননি তিনি। বরোদা গত মরশুমে অল্পের জন্য সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির খেতাব হাতছাড়া করে। তারা ফাইনালে উঠেও হেরে যায় পঞ্জাবের কাছে। অর্থাৎ, গতবার রানার্স হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় বরোদাকে। এবার হার্দিক দলের সঙ্꧟গে যোগ দেওয়ায় বরোদার শক্তি একলাফে অনেকটা বাড়ল সন্দেহ নেই।
হার্দিক পান্ডিয়া শেষবার সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে মাঠে নামেন ২০১৬ সালে। জাতীয় দলের হয়ে ব্যস্ত থাকেন বলেই ঘরোয়া টি-২০ টুর্নামেন্টে মাঠে নামা হয় না তাঁর। এবার মুস্তাক আলির সময়ে ভারতীয় দল অস্ট্রেলিয়া সফরে টেস্ট সিরিজে ব্যস্ত থাকবে। হার্দিক ভারতের টেস্ট দল থেকে দূরে রয়েছেন। সুতরাং, তিনি জাতীয় দলের হয়ে ব্যস্ত থাকবেন না। সেই কারণে🐓ই দীর্ঘ ৮ বছর পরে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে রাজ্যদলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পেয়ে গেলেন জুনিয়র পান্ডিয়া।