প্রথম ম্যাচের পর দ্বিতীয় ম্যাচেও দাপট বজায় রাখল ইংল্যান্ড। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও জয় পেল ইংল্যান্ඣড। আর এই ম্যাচে জয়ের ফলে চার ম্যাচের সিরিজে ২-০ তে এগিয়ে গেল ইংরেজরা। এদিন টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় ইংল্যান্ড। ফলে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ড ১৯৪ রান তোলে। তবে সেই তুলতে গিয়ে কার্যত ল্যাজে গোবরে হয়ে যায় কিউয়িরা। মাত্র ১০৩ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা।
এদিন ম্যাঞ্চেস্টারে ইংল্যান্ড প্রথমে ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন জনি বেয়ারস্টো এবং হ্যারি ব্রুক। যদিও ব্রুক অনেকটা পরেই ব্যাট করতে নামেন। তবে ꦫবেয়ারস্টো ওপেন করতে নেমে এই ইনিংসটি খেলেন। ৮টি বাউন্ডারি এবং ৪টি ওভার বাউন্ডারির সাহায্যে ৮৬ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। আর তাতেই চাপে পড়ে যায় নিউজিল্যান্ড। ফলে দিশেহারা পরিস্থিতির তৈরি হয়।
এছাড়াও বেয়ারস্টোর সঙ্গে ওপেন করতে নামা উইল জ্যাকস ১১ বলে ১৯ রান করে বেয়াস্টোকে⛄ কিছুটা হলেও সাহায্য করেন। যদিও ডেভিড মালান খাতা খুলতে না পেরেই ড্রেসিংরুমের দিকে এগিয়ে যান। তবে হ্যারি ব্রুক ৩৬ বলে ৬৭ রানের দুর্দান্ত একটি ইনিংস খেলে যান ৫টি বাউন্ডারি এবং ৫টি ওভার বাউন্ডারির সৌজন্যে। নির্ধারিত ওভারে মাত্র ৪ উইকেট হারিয়ে ১৯৮ রান করে ইংল্যান্ড। দুটি উইকেট নেন ইস সোধি।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে নিউজিল্যান্ড। ফলে দুই ওপেনার ফিন অ্যালেন এবং ডেভন কনওয়ে ফিরে যেতে বেশ চাপে পড়ে যায় নিউজিল্য়ান্ড। পরিস্থিত বেশ খারাপ হয়ে যেতে থাকে। সেখান থেকে বের হওয়ায় পথ খুঁজতে থাকেন কিউয়ি ব্যাটাররা। যদিও টিম সেফার্ত কিছুটা হলেও দলকে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য় করেন। ৩১ বলে ৩৯ রানের একটি ইনিংস খেলে দলকে টেনে তোল🎶েন। তাঁর ইনিংসটি সাজানো ছিল মাত্র ৪টি বাউন্ডারির সৌজন্যে।
এছাড়াও গ্লেন ফিলিপস ১৭ বলে মাত্র ৩টি বাউন্ডারি মেরে ২২ রান করে যান। মার্ক চাপম্যানও মাত্র ১৫ রান করে যান। এরপর আর কোনও ব্যাটারই রান করতে পারেননি। তাসের ঘরের মতো ভেঙ🐷ে পড়ে কিউয়িদের ব্যাটিং লাইনআপ। ১৩.৫ ওভারে ১০৩ রানে থেমে যায় নিউজিল্যান্ডের দৌড়। ইংল্যান্ডের নয়া ক্রিকেটার এটকিনসন ২.৫ ওভার বল করে ২০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন। এছাড়াও আদিল রশি⛦দ ২ উইকেট নেন। ম্যাচের সেরা হয়েছেন জনি বেয়ারস্টো।