ভারতীয় ক্রিকেট দলের ন্যাটওয়েস্ট ট্রফি জয়ের নায়ক মহম্মদ কাইফ। নিজের কেরিয়ারে বি💜শ্বকাপ জিততে না পারলেও ন্যাটওয়েস্ট ট্রফিতে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তাঁর শতরানও ছিল সেই সয়ম যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ এবং তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ সেই সময় ইংল্যান্ডে এখনকার মতো জিতত না ভারতীয় দল। বরাবরই নিজের ফিটনেসের জন্য ভারতীয় ক্রিকেট তো বটেই বিশ্বক্রিকেটেও সুনাম রয়েছে কাইফের। নিজের কেরিয়ারে ভারতীয় দলের সেরা ফিল্ডারদের 🧔মধ্যে অন্যতম ছিলেন।
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ইনজামাম উল হকের বাউন্ডারি লাইনে নেওয়া ক্যাচ এখনও অনেকের মনে রয়েছে। বর্তমান ভারতীয় দলের অনেক খেলোয়াড়েরই ফিল্ডিং আইকনের নাম মহম্মদ কাইফ। সদা হাস্য এবং ভদ্র এই উত্তর প্রদেশের ক্রিকেটার অবশ্য ফিটনেসের পাঠ পেয়েছেন নিজের বাবার থেকেই। সম্প্রতি নিজেই একটি ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে দিয়েছেন কাইফ, যেখানে দ☂েখা যাচ্ছে তাঁর বাবা ৮০ ছুঁই ছুঁই বয়সে এসেও ব্যাপক ফিট। একপ্রকার বলে বলেই কাইফের বলে শট খেললেন।
মহম্মদ কাইফ সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন নিজের সোশাল মিডিয়ায়। যেখানে দেখা যাচ্ছে নেটে বাবা মহম্মদ তারিফ আনসারিকে বোলিং করছেন তিনি। সিনিয়র কাইফও অবলিলায় খেলছেন প্রত্যেকটা বল, অসাধারণ টেকনিকে খেলছেন শট। আসলে নিজের ক্রিকেট জীবনে মহম্মদ 🌱তারিফও ছিলেন তারিফযোগ্য ক্রিকেটার। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে দীর্ঘদিন খেলেছেন উত্তর প্রদেশ এবং রেলওয়েজের হয়ে। তাঁর হাত ধরেই ক্রিকেটের পাঠ নেন দুই ছেলে কাইফ এবং সাইফ।
আ♚রও পড়ুন-প্যারালিম্পিক্সের চতুর্থ দিনে এল জোড়া পদক!নিশ্চিত হল আরও ৩ পদক!ইতিহাস প্রীতির…
বাবা মহম্মদ তারিখ আনসারিরি ক্রিকেট খেলার ছবি পোস্ট করে মহম্মদ কাইফ লিখেছেন, ‘৭৯ বছর বয়সে এসেও ব্যাটিংয়ের জন্য ফিট আমার বাবা, বেশ ছন্দেও রয়েছেন তিনি। এটা পুরোটাই জিনের ব্যাপার। এলাহাবাদে এখনও তারিফ ভাইয়ের ছয় মারা নিয়ে আলোচনা হয় ’। অর্থাৎ🔴 প্রায় ৮০ বছর হতে চললেও ক্রিকেটকে যে এখনও মন থেকে মুছে ফেলতে পারেননি তাঁর বাবা সেটাই বোঝানোর চেষ্টা করলেন মহম্মদ কাইফ।
এরপর সেই ভিডিয়োত💧ে দেখা যায় মহম্মদ কাইফ প্রশ্ন করছেন, ‘ বাবা তোমার বয়স কত হল ’। উত্তরে তারিফ আনসারি বলছেন, ‘ ৭৯ বছর’। এরপর কাইফ প্রশ্ন করেন, ‘কতদিন পর ಌব্যাট ধরলে?’। পাল্টা তাঁর বাবা বললেন, ‘১০-১২ বছর পর’। এরবার বাবাকে কাইফ প্রশ্ন করেন, ‘ শেষবার কবে নেটে গেছ’। তখন তারিফ বললেন, ‘১৯৮৫ সালে গেছি। ৩৯ বছর হয়ে গেল, এখন দেখা যাক '।