শুভব্রত মুখার্জি:- গত বছর ওডিআই বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া। গোটা বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে অপরাজিত অবস্থায় থেকে ফাইনালে গিয়েছিল ভারত। সকলেই আশা করেছিল দেশের ꦐমাটিতে আমদাবাদে কয়েক লক্ষ সাপোর্টারের সামনে ভারত তাদের তৃতীয় ওডিআই বিশ্বকাপ ট্রফি জিতবে।﷽ কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। ভারতের বিরুদ্ধে ফাইনালে কার্যত সহজ জয় তুলে নেয় অজিরা।
আরও পড়ুন… National Federation Cup: অলিম্পি꧙ক্সে সোনা জেতার পর প্রথমবার ভারতে নামতে চলেছেন নীরজ চোপড়া
এরপর থেকে এখনও সেই বিশ্বকাপ ফাইনাল নিয়ে মাঝেমাঝেই আলোচনা হয় বিভিন্ন মহলে। সাম্প্রতিক সময়ে প্রাক্তন ভারতীয় তারকা মহম্মদ কাইফ মন্তব্য🐼 করেছিলেন সে দিন ফাইনালের পিচে ভারতীয় দল 𓂃যে সব সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তা নিয়ে কার্যত বড় ঝুঁকি নিয়েছিলেন রোহিত শর্মা এবং রাহুল দ্রাবিড়। এবার ওডিআই বিশ্বকাপের সেই পিচ নিয়েই নিজের মতামত জানালেন ওডিআই বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।
আরও পড়ুন… ভিডিয়ো: ভক্তদের সঙ্গে নিখুঁত পঞ্জাবি ভাষায় আড্ডা দিলেন ব🐼িরাট! অন্য মেজাজে কিং কোহলি
৫০ ওভারের ফর্ম্যাটে অজিরা গত বছর তাদের ষষ্ঠ বিশ্বকাপ জেতে। অজিরা তাদের পারফরম্যান্স দিয়ে সে দিন কার্যত এক লক্ষ সমর্থকদের চুপ করিয়ে দিয়েছিলেন। সে দিন ফাইনালে অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স টসে জিতে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠায়। রোহিত শর্মাও প্রথমে ব্যাট করার বিষয়ে সে দিন যথেষ্ট খুশি ছিলেন। তবে ফলাফল ভারতের পক্ষে যায়নি একেবারেই। সে দিন ভারতীয় ব্যাটিং প্রত্যাশা অনুযায়ীꦡ খেলতে পারেনি। পরবর্তীতে ট্র্যাভিস হেডের অনবদ্য শতরানে ফাইনাল জিতে নিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া দল। সে দিনের ফাইনালের আমদাবাদের পিচ নিয়ে এবার মুখ খুলেছেন অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।
আরও পড়ুন… ভিডিয়ো: আর একটু 🅘হলেই হতে পারতꦰ বড় বিপদ- চার মারলেন যশস্বী, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন বাটলার
স্পোর্টসক্রীড়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্যাট কামিন্স জানিয়েছেন, ‘সে দিনের আমদাবাদের পিচ দেখেই মনে হয়েছিল খুব শুষ্ক। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল রাতের শিশির। যা পড়ার পরেই ম্যাচের রঙ বদলে যেতে পারত। আমরা সে কথা সে দিন মাথায় নিয়েছিলাম। আমাদের মনে হয়েছিল শিশির পড়লে এই শুষ্কতাটা অনেকটাই কম থাকবে রাতে। ফলে দিনের বেলায় এই পিচে অল্প হলেও বল স্পিন করবে। রাতে শিশির পড়া শুরু করলেই প🐟িচ ব্যাটিংয়ের জন্য অনেকটাই ভালো হয়ে যাবে। ব্যাট করাটা অনেক সহজ হবে। আর সেই কথা মাথাতে রেখেই টিম ম্যানেজমেন্টের স📖ঙ্গে আলোচনা করে আমি সে দিন এই ঝুঁকিটা নিয়েছিলাম। ওই দিনের জয়ের যে রেশ তা এখনও রয়ে গিয়েছে। বলা যায় পুরোপুরি কাটেনি। এরপর আমরা পরিবার, পরিজনের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাই। ওদের সঙ্গে সময় কাটাই। যেখানে আমাদেরকে কেউ মনেই করেনি যে আমরা জিততে পারি সেখান থেকে দাঁড়িয়ে গোটা দলের সংঘবদ্ধ প্রয়াসে আমরা অবিশ্বাস্য জয় পেয়েছিলাম।’