ডারবানে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধꩵে সিরিজের প্রথম টি-২০ ম্যাচে চার নম্বরে ব্যাট কর🀅তে নেমে ১৮ বলে ৩৩ রান করেন তিলক বর্মা। তিনি ৩টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন। কেবেরহায় সিরিজের দ্বিতীয় টি-২০ ম্যাচে তিলক ১টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২০ বলে ২০ রান করে সাজঘরে ফেরেন।
সেঞ্চুরিয়ন ও জোহানেসবার্গে সিরিজের শেষ ২টি টি-২০ ম্যাচে তিন নম্বরে ব্যাট করত𝄹ে নেমে পরপর ২টি সেঞ্চুরি করেন তিলক বর্মা। তৃতীয় টি-২০ ম্যাচে ৫৬ বলে ১০৭ রান করে অপরাজিত থাকেন তিলক। তিনি ৮টি চার ও ৭টি ছক্কা মারেন। শুক্রবার জো'বার্গে সিরিজের চতুর্থ তথা শেষ টি-২০ ম্যাচে তিলক ৯টি চার ও ১০টি ছক্কার সাহায্যে ৪৭ বলে ১২০ রান করে নট-আউট থাকেন।
ধ্বংসাত্মক শতরানের সুবাদে সিরিজের তৃতীয় ও চতুর্থ টি-২০ ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন তিলক। চার ম্যাচে ১৪০ গড🀅়ে ২৮০ রান সংগ্রহ করে সিরিজের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কারও হাতে তোলেন তিলক।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বহু তারকারই সেলিব্রেশনের একটি নিজস্ব ভঙ্গি দেখতেꦿ পাওয়া যায়। তিলকও ব্যতিক্রমী নন। তিনি সেঞ্চুরি করার পরেই একটি হাত ফোন ধরার মতো করে কানে দেন এবং অপর হাতের তর্জনী থাকে আকাশের দিকে।
জোহানেসবার্গে ম্যাচের শেষে নিজের এমন সেলিব্রেশনের রহস্য ফাঁস করেন তি🌼লক বর্মা। তিন🐽ি বলেন, ‘গতবছর আমি যখন এখানে খেলতে নামি, এক বলেই আউট হয়ে যাই। এই ইনিংসটা দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি শুধু নিজের জায়গাটা ধরে রাখতে চেয়েছিলাম। প্রাথমিক বিষয়গুলোয় নজর ছিল। মাথা ঠান্ডা রেখে সেটাই করতে চেয়েছিলাম যেটা শেষ ম্যাচে করেছি।’
তিলক পরক্ষণেই বলেন, ‘নিজের অনুভূতি বলে বোঝাতে পারব না। কখনই ভাবিনি দক্ষিণ আফ্রিকার চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে পরপর ২টি টি-২০ ম্যাচ𝐆ে সেঞ্চুরি করব। অসাধারণ লাগছে। আমি ঈশ্বরকে🐟 কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই। ধন্যবাদ জানাতে চাই ক্যাপ্টেন সূর্যকুমারকে। গত কয়েক মাস আমি চোটে নিয়ে ভুগছিলাম। আমি শুধু প্রক্রিয়ায় মন দিয়েছিলাম। তাই সেঞ্চুরির পরে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানাতেই সেলিব্রেশনে ওরকম ইঙ্গিত করি।’
ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-২০ ম্যাচের ফলাফল
শুক্রবার জোহানেসবার্গে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামে ভারত। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ১ উইকেটের বিনিময়ে ২৮৩ রানের বিশাল ইনিংস গড়ে তোলে। আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে এটি ভারতের দ্বিতীয় তথা সব দেশের মধ্যে পঞ্চম বৃহত্তম দলগত ইনিংস। সঞ্জু স্যামসন ৫৬ বলে ১০৯ রান করে অপরাজিত থাকেন। ৪৭ বলে ১২০ রান করে নট-আউট থাকেন তিলক বর্মা। পালটা ব্যাট করতে নেমে দক্ষ𒀰িণ আফ্রিকা ১৮.২ ওভারে ১৪৮ রানে অল-আউট হয়ে যায়। অর্থাৎ, ১৩৫ রানের বিশাল ব্যবধানে ম্যাচ জেতে টিম ইন্ডিয়া।