Egg Surprising Hacks: বাঙালি বাড়িতে সস্তায় পুষ্টিকর বলতেই প্রথমে যে খাবারটির নাম মনে আসে, সেটি হল ডিম। আপনি যদি ডিম খান তাহলে অবশ্যই জানেন ডিম শুধু স্বাস্থ্যের জন্যই নয় স্বাদের জন্যও ভালো। সকালের জলখাবার, দুপুরের খাবার বা রাতের খাবার — যাই হোক না কেন, যে কোনও সময় প্রোটিন সমৃদ্ধ ডিম খেতে পারেন। যদিও ডিম দ্রুত সিদ্ধ হয়ে যায়, কিন্তু খোসা ছাড়াতে গেলে অনেকে সমস্যায় পড়েন। আবার ডিম পচা , সিদ্ধ করার সময় ফেটে যাওয়ার মতো নানা সমস্যা হয়। এগুলির বিষয়ে কিছু সহজ পদ্ধতি জেনে 🌳রাখলে পরেরবার আর কোনও সমস্যায় পড়তে হবে না।
ডিম নিয়ে কারুকুরি
১)ꦡ যদি আপনারও ডিমের খোসা ছাড়তে অসুবিধা হয়, তাহলে সেদ্ধ ডিম সামান𝄹্য ফাটিয়ে ঠান্ডা জলে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এতে সহজেই খোসা ছাড়ানো যাবে। ডিম সেদ্ধ করার সময় জলে এক-চতুর্থাংশ বেকিং সোডা মিশিয়ে দিন। এতে খোসা ছাড়ানো সহজ হয়।
২) অনেক সময় ডিম ফোটানোর জন্য জলে রাখলে তা সামান্য ফেটে যায়। এমন অবস্থায় জলে সামান্য সাদা ভিনেগার মেশান। এতে ডিম শুধু�𒐪� ভালোভাবে ফুটবে না, এর কুসুমও বের হবে না।
৩) রান্নায় আপনার হাত যদি ধীরগতির হয়, তাহলে প্যানের পরিবর্তে এক কাপে মাইক্রোওয়েভে অমলেট বানাতে পারেন। এজন্য একটি মাইক্রোওয়েভ সেফ মগে ডিম ফেটিয়ে নিন। এতে লবণ, কালো মরিচ ও ꧟পেঁয়াজ ইত্যাদি দিন। মাইক্রোওয়েভে দেড় মিনিট রান্না করুন। মগ অমলেট রেডি!
৪) দোকান থেকে যে ডিম কিনেছেন তা পচা কি না 🦩পরীক্ষা করার জন্য একটি গ্লাসে জল ভরে তাতে ডিমটি দিন। যদি ডিমটি ডুবে যায🐻় তবে এর অর্থ এটি পচা নয়।
৫) যদি ডিমের সাদা অংশ এবং কুসুম আল🍸াদা করতে চান তবে বাটির উপরে ꦺএকটি প্লাস্টিকের ফানেল রাখুন এবং এতে ডিমটি ফাটিয়ে দিন। ডিমের সাদা অংশ ফানেল দিয়ে বাটিতে জমা হবে, ডিমের কুসুম ফানেলে থাকবে।