রোহিত শর্মাদের টি-২০ বিশ্বকাপ জয়ের পরেই টিম ইন্ডিয়ার হেড কোচের দায়িত্ব ছাড়েন রাহুল দ্রাবিড়। তবে ꧋খুব বেশিদিন যে ক্রিকেটের মাঠ থেকে তাঁকে দূরে সরিয়ে রাখা যাবে না, সেটা বুঝতে অসুবিধা হয়নি কারও। প্রত্যাশা মতোই দ্রাবিড়কে ফের দেখা যেতে চলেছে ক্রিকেটের ময়দানে। কোচ হিসেবে মাঠে ফিরছেন জ্যামি।
সম্ভাবনা ছিল একাধিক। দ্রাবিড়কে কোচ করতে আগ্রহী ছিল বেশ কয়েকটি আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাই🌄জি। তাই রাহুলের আইপিএলের আঙিনায় ফেরার সম্ভাবনাই ছিল সব থেকে বেশি। সেই মতো ইন্ডিয়ান প্রিমিয়র লিগে ফেরা নিশ্চিত হয়ে গেল টিম ইন্ডিয়ার প্রাক্তন হেড কোচের। এক্ষেত্রে নতুন কোনও দলের হয়ে নয়, বরং নিজের পুরনো দলের ডাগ-আউটেই ফিরছেন তিনি।
আইপিএলের নতুন মরশুমে দ্রাবিড় রাজস্থান রয়্যালসের হেড কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন বলে খবর ইএসপিএন ক্রিকইনফোর। আইপিএ𒉰লের মেগা নিলামের আগে প্লেয়ার রিটেনশনের অঙ্ক কষতে ব্যস্ত সব ফ্র্যাঞ্চাইজি। খেলোয়াড় ধরে রাখার জটিল অঙ্কে কোচের দৃষ্টিভঙ্গি সব থেকে বেশি গুরুত্ব পায়। তাই প্লেয়ার রিটেনশনের আগেই রাজস্থান ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে দ্রাবিড় চুক্তি সেরে ফেলেছেন বলে খবর।
রাজস্থানের ক্যাপ্টেন সঞ্জু স্যামসনের সঙ্গে দাবিড়ের দীর্ঘদিনের কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। দ্রাবিড়ের নজরদারিতেই অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায় থেকে পরিণত হয়ে ওঠেন স্যামসন। পরে টিম ইন্ডিয়ায় দাবিড়ের কোচ𓆉িংয়ে খেলেছেন সঞ্জু। তাই কোচ-ক্যাপ্টেন হিসেবে দ্রাবিড়-সঞ্জুর জুটি আইপিএলে সফল হতে পারে 🃏বলে ধারণা রাজস্থান ফ্র্যাঞ্চাইজির।
তাছাড়া রাজস্থান রয়্যালসের সঙ্গে দ্রাবিড়ের সম্পর্কও দীর্ঘদিনের। খেলোয়াড় জীবনে এই ফ্র্যাঞ্চাইজিকে নেতৃত্বও দিয়েছেন তিনি। ২০১২ ও ২০১৩ সালে রাজস্থানের ক্যাপ্টেন্সি করার পরে ২০১৪ ও ২০১৫ মরশুমে ফ্র্যাঞ্চাইজির টিম ডিরেক্টর তথা মেন্টরের ভূমিকা পালন করেছেন দ꧂্রাবিড়।
দ্রাবিড়ের আইপিএলে কোচিং স্টাফ হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা আরও দীর্ঘ। ২০১৬ সালে দিল্লি ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে যুক্ত হন তিনি। ২০১৯ সালে 🉐ন্যাশনাল ক্রিক൲েট অ্যাকাডেমিতে যোগ দেওয়ার পরেই আইপিএল ছেড়ে সরাসরি বিসিসিআইয়ের বৃত্তে মাথা গলিয়ে দেন রাহুল। এখন টিম ইন্ডিয়ার হেড কোচের দায়িত্ব ছাড়ার পরে ফের আইপিএলে ফেরাই মনস্থির করলেন জ্যামি।
শুধু দ্রাবিড়কে নয়, রাজস🍬্থান ꦰরয়্যালস টিম ইন্ডিয়ার আরও এক কোচিং স্টাফকে দলে নিচ্ছে বলেও খবর। ভারতীয় দলের প্রাক্তন ব্যাটিং কোচ বিক্রম রাঠোর রাজস্থান রয়্যালসে দ্রাবিড়ের সহকারী হতে চলেছেন বলে শোনা যাচ্ছে। রাঠোর শুধু জাতীয় দলেই নয়, বরং এনসিএ-তেও দ্রাবিড়ের সঙ্গে কোচ হিসেবে কাজ করেছেন।