ঘুঁটে পুড়িয়ে মাঠ শুকিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হল পাটনায়। আর কোনও যে পাড়ার ম্যাচে এরকম ঘটনা ঘটেছে, তা মোটেও নয়। বরং রঞ্জি ট্রফির ম্যাচে এরকম উদ্ভট ঘটনার সাক্ষী থাকার সুযোগ করে দিল পাটনার মইন-উল-হক স্টেডিয়াম। সংবাদমাধ্যম স্পোর্টসস্টারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাতভর পাটনায় বৃষ্টি হয়েছিল।ꦦ তার জেরে আউটফিল্ড ভিজে ছিল। আর মাঠের যে যে অংশে ভিজে ছিল, তা শুকিয়ে ফেলার জন্য ‘ব্লো ডায়ার’ ব্যবহার করা হয়। যা একেবারেই নতুন কোনও বিষয় নয়। কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে ঘুঁটে পোড়ানো হয়।
হতভম্ব কর্ণাটকের হেড কোচ
তাতে অবশ্য কোনও লাভ হয়নি। আউটফিল্ড ভিজে থাকায় কর্ণাটক এবং বিহারের দ্বিতীয় দিনের খেলা ভেস্তে য♍ায়। আর আউটফিল্ড শুকিয়ে ফেলার জন্য মাঠকর্মীদের ঘুঁটে ব্যবহার করতে দেখে🥂 কার্যত হতভম্ব হয়ে যান কর্ণাটকের হেড কোচ। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, কর্ণাটকের হোড কোচ জানান, মাঠকর্মীরা ঠিক কী করার চেষ্টা করছিলেন, সেটা দেখতে যান। সাধারণত এরকম ক্ষেত্রে কাঠের গুঁড়ো ফেলা হয় বলে জানিয়েছেন কর্ণাটকের হোড কোচ।
আর দ্বিতীয় দিনের খেলা ভেস্তে যাওয়ায় তৃতীয় দিনে বিনা উইকেটে ১৬ রান নিয়ে খেলা শুরু করবে কর্ণাটক। বিহারকে প্রথম দিনেই ১৪৩ রানে অল-আউট করে দেন মায়াঙ্ক আগরওয়ালরা। যাঁরা এই ম্🥃যাচ থেকে সাত পয়েন্ট ছিনিয়ে নিতে চাইছেন। কারণ এবারের রঞ্জির প্রথম দুটি ম্যাচ থেকে মাত্র ✃দুই পয়েন্ট পেয়েছে কর্ণাটক। সেই পরিস্থিতিতে বিহার ম্যাচটা কর্ণাটকের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই ম্যাচের একটা দিন ভেস্তে যাওয়ায় রক্তচাপ বাড়বে মায়াঙ্কদের।
শেষ ৬ উইকেটে ৩৬৩ রান যোগ করেছে মুম্বই
অন্যদিকে, রঞ্জির অন্য ম্যাচꦍে ত্রিপুরার বিরুদ্ধে শেষ ছ'টি উইকেটে ৩৬৩ রান যুক্ত করেছে মুম্বই। অজিঙ্কা রাহানদের দলের ছয়, সাত, আট এবং নয় নম্বর ব্যাটার অর্ধশতরান হাঁকান। তার ফলে প্রথম ইনিংসে ৪৫০ রান তুলে ফেলেছে মুম্বই। সূর্যাংশ ৯৯ রান করেন। শামস মুলানি করেন ৭১ রান। শার্দুল ঠাকুর ৬৯ রান করেন। হিমাংশু সিং করেন ৫৯ রান। জবাবে দ্বিতীয় দিনের শেষে ত্রিপুরার স্কোর এক উইকেটে ৬০ রান।
কেরলকে শুরুতেই ধাক্কা বাংলার
আবার বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে কেরলকে ধাক্কা দিয়েছে বাংলা। দ্বিতীয় দিনের শেষে কেরলের স্কোর চার উইকেট ৫১ 🔯রান। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সল্টলেক ক্য🐠াম্পাসের মাঠে ১৮ রানে তিন উইকেট নেন ইশান পোড়েল। আট রানে এক উইকেট নেন প্রদীপ্ত প্রামাণিক।