একে তো প্রথম ইনিংসের নিরিখে ইন্ডিয়া-এ দলের কাছে ১০৭♈ রানের বড় ব্যবধানে পিছিয়ে পড়তে হয়েছে। তার উপর দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ইন্ডিয়া-এ দলের দুই ওপেনার শতরানের পার্টনারশিপ গড়ে ফেলেন। প্রথম সিং ও মায়াঙ্ক আগরওয়াল উভয়েই ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করায় ইন্ডিয়া-ডি দলের ক্যাপ্টেন শ্রেয়স আইয়ারের বুঝে নিতে অসুবিধা হয়নি যে, বিপদ ঘনিয়ে আসছে।
তাই উদ্ধারকর্তার ভূমিকায় নিজেই অবতীর্ণ হন। প্রথম ইনিংসে ব্যাট হাতে ডাহা ফেল শ্রেয়স। আউট হন শূ🌳ন্য রানে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে বল হাতে ইন্ডিয়া-এ দলের ওপেনিং জুটি ভেঙে শ্রেয়সই স্বস্তির হ✤াওয়া বয়ে আনলেন ইন্ডিয়া-ডি শিবিরে।
হর্ষিত রানা, বিদ্বথ কাভেরাপ্পা, 🌞সৌরভ কুমার, আর্শদীপ সিং ও সরাংশ জৈন, ইন্ডিয়া-ডি দলের পাঁচ বিশেষজ্ঞ বোলারকেই সাবলীলভাবে সামলে রান তুলতে থাকেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল ও প্রথম🍌 সিং। জুটি ভাঙার চেষ্টায় দ্বিতীয় দিনের একেবারে শেষ বেলায় পার্ট টাইমার হিসেবে বল করতে আসেন শ্রেয়স।
বল হাতে নিয়েই তিনি তুলে নেন মায়াঙ্ক আগরওয়ালের উইকেট। শ্রেয়স♕ের প্রথম বলে তাঁর হাতেই ফিরতি ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন ইন্ডিয়া-এ দলের ক্যাপ্টেন মায়াঙ্ক। অর্থাৎ, ১টি বল করেই মূল্যবান একটি উইকেট পেয়ে যা𓃲ন ইন্ডিয়া-ডি দলের ক্যাপ্টেন শ্রেয়স।
সাজঘরে ফেরার আগে মায়াঙ্ক দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৭ বলে ৫৬ রান করেন। মা🐓রেন ৮টি চার। আগরওয়াল আউট হওয়া মাত্রই দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ হয়। ইন্ডিয়া-এ টিম তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে তুলেছে ১ উইকেটে ১১৫ রান। প্রথম সিং ৮২ বলে ৫৯ রান করে অপরাজিত থাকেন। তিনি ৬টি চার মেরেছেন। প্রথম ইনিংসের লিড মিলিয়ে ইন্ডিয়া-এ টিম এগিয়ে রয়েছে ২২২ রানে।
উল্লেখ্য, অনন্তপুরে ইন্ডিয়া-ডি দলের বিরুদ্ধে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে ইন্ডিয়া-এ দল। তারা প্রথম ইনিংসে অল-আউট হয় ২৯০ রানে। শ𝔉ামস মুলানি ৮৯, তনুষ কোটিয়ান ৫৩ ও রিয়ান পরাগ ৩৭ রান করেন। ইন্ডিয়া-ডি দলের হয়ে প্রথম ইনিংসে ৪টি উইকেট দখল করেন হর্ষিত রানা।
পালটা ব্যাট করতে নেমে ইন্ডিয়া-ডি দল তাদের প্রথম ইনিংসে ১৮৩ রানে অল-আউট হয়ে♓ যায়। দেবদূত পাডিক্কাল দলের হয়ে সব থেকে বেশি ৯২ রান করে আউট হন। ১২৪ বলের আগ্রাসী ইনিংসে তিনি ১৫টি চার মারেন। ইন্ডিয়া-এ দলের হয়ে প্রথম ইনিংসে ৩টি করে উইকেট নেন খলিল আহমেদ ও আকিব খান।