আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে তৃতীয় একদিনের ম্যাচ জিতে অবশেষে মুখরক্ষা ಞকরল দঃ আফ্রিকা। শারজাহতে খেলতে এসে তাঁদের যে এমন লজ্জার মুখে পড়তে হবে সেটা বুঝতে পারেননি আইডেন মার্কারামরা। প্রথম দুই ম্যাচ জিতেই সিরিজ পকেটে পুড়েছিল আফগানরা। ফলে তৃতীয় ম্যাচ ছিল প্রোটিয়াদের কাছে মাস্ট উইন ম্যাচ। সেই ম্যাচই জিতে ক্লিন সুইপের লজ্জা এড়ালো মার্করাম-টেম্বা বাভুমারা। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে আফগান ব্য়াটাররা এদিন তেমন নজর কাড়তে পারেননি। সেই সুযোগে খেলায় জাঁকিয়ে বসে দঃ আফ্রিকা। যদিও ২-১ ফলে ওডিআই সিরিজ জিতে নিল রশিদ খান- ওমারজাইদের আফগানিস্তানই।
আরও পড়ুন-গল টেস্টে ভাল෴ো জায়গায় শ্🧔রীলঙ্কা! কিউয়িদের একমাত্র ভরসা ৯১ রান করা রাচিন রবীন্দ্র…
নির্ধারিত ৫০ ওভারের অনেক আগেই অলআউট হয়ে গেছিল আফগানিস্তান দল। টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আফগান অধিনায়ক হাসমাতউল্লাহ শাহিদি। সিরিজের বাকি ম্যাচের মতো তৃতীয় একদিনের ম্যাচেও নিজের দুরন্ত ফর্ম অব্যাহত রেখেছিলেন আফগান ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ। তিনি ৯🐓৪ বলে করেন ৮৯ রান। মারেন ৭টা চার এবং ৪টি ছয়। তবে দলের ব্যাটাররা আর কেউ রান পাননি। শেষদিকে মানরক্ষা করেন টেলেন্ডার ঘনজাফর, তিনি ৩১ রান করেন ১৫ বলে। সেই সুবাদেই আফগানদের স্কোর পৌঁছায় ১৬৯ রানে।
আরও পড💙়ুন-চেস অলিম্পিয়াডে পুরুষদের পর সোনা জয় মহিলা দলের! বুডাপেস্টে দাবায় 'চক দে ইন্ডিয়া'
জবাবে 𓆉ব্যাট করতে নেমে জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান তুলতে খুব বেশি কাঠখড় পোড়াতে হয়নি দঃ আফ্রিকা দলকে। ৩৩ ওভারের মধ্যেই ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছে যায় আফগানিস্তান। ওপেনার টনি ডি দোর্জি করেন ২২ রান, ২৬ রান করেন অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। আইডেন মার্করাম ৬৭ বলে অপরাজিত ৬৯ রানের ইনিংস খেলেন। ট্রিস্টান স্টাবস করেন ২৬ রান। আফগানিস্তানের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন ঘনজাফর, ফরিদ আহমেদ এবং মহম্মদ নবি।
আরও পড꧒়ুন-টেম্পারমেন্টে সমস্যা হচ্ছে, ওকে নিজের প্রতিভা বুঝতে হবে! KL-কে পরামর্শ শাস্♒ত্রীর…
এতদিন বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন দলের বিরুদ্ধে ম্যাচ জিতলেও ওডিআই বিশ্বকাপের সেমিফাইনালিস্ট দঃ আফ্রিকা🔥কে যে তাঁরা প্রথম দুই ওডিআইতে হারিয়ে দেবেন সেটা হয়ত ভাবতে পারেননি অনেক ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ। যদিও আফগানিস্তান যদি এই সিরিজ থেকে জয়ের আত্মবিশ্বাসকে সঙ্গী করে আগামী দিনে এগিয়ে যেতে পারে, তাহলে এমন অনেক বড় দলকেই যে তাঁরা বিদেশের মাটিতেও বেগ দিতে পারে সেকথা বলাই বাহুল্য। আর আফগানিস্তান নিজেদের দেশে তেমন ম্যাচ না খেলায় আওয়ে ম্যাচ খেলার ক্ষেত্রে তাঁদের খুব বেশি সমস্যাও হয়না। কারণ মানসিকভাবে তাঁরা সেটার জন💧্য সবসময়ই তৈরি থাকে।