ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে দ্বিতীয় টেস্টে দুরন্ত লড়াই🐬 দিল দঃ আফ্রিকা দলের টেলেন্ডাররা। একটা সময় ৯৭ রানে ৯ উইকেট পড়ে গেছিল প্রোটিয়াদের। ক্যারিবিয়ানদের ডেরায় গিয়ে পরপর উইকেট খুইয়ে খাদের কিনারায় দাঁড়িয়েছিল দঃ আফ্রিকা শিবির। এর আগের ম্যাচ ড্র হয়েছিল। দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে নির্ণায়ক এই ম্যাচই। আর সেখানেই ক্যারিবিয়ান শামার জোসেফের দুর্ধর্ষ বোলিংয়ের সামনে বিপর্যস্ত অবস্থা হয় প্রোটিয়া ব্যাটারদের।
অধিনায়ক বাভুমা বা এইদেন মার্﷽করাম, কেউই সামলে উঠতে পারেননি শামার জোসেফকে, আর তাতেই কার্যত প্রথম ইনিংসে তাসের ঘরের মতো ভেঙে যায় দঃ আফ্রিকার ইনিংস। কিন্তু শেষ দিকে অদম্য জেদ এবং লড়াইয়ের মানসিকতা দেখিয়ে দলকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তুললেন নান্দ্রে বার্গার এবং ডেন পিয়েডিট। তাঁদের পার্টনারশিপের সৌজন্যেই ভদ্রস্থ এক স্কোরে পৌঁছাল দঃ আফ্রি🍷কা, লড়াই দেওয়ারও জমি ফিরে পায় টেম্বা বাভুমার দল।
আরও পড়ুন-গাড়ি দুর্ঘটনার পর প্রকাশ্যে এল ফ্লিনটফের ছ🥀বি﷽! চিনতেই পারবেন না তারকাকে, আসবে চোখে জলও
ওপেনিং করতে এসে এইদেন মার্করাম করেন ১৪,টনি দি জর্জি করেন ১। অধিনায়ক বাভুমা করেন ০, ডেভিড বেদিংহ্যাম করেন ২৮ রান। কাইল ভেরিন করেন ২১ রান। কেশব মহারাজ করেন শুন্য। এদের মধ্যে টনি বাদ দিয়ে বাকি পাঁচ ব্যাটারকেই সাজঘরে ফেরান শামার জোফেস। কিন্তু শেষদিকে বার্গারের সঙ্গে ডেনের জুটিই পার্থক্য গড়ে দেয়। ৯৭ রানে ৯ উইকেট হারানোর পর নান্দ্রে বার্গার এবং ডেন পিয়েডিট শেষ উইকেটে যোগ করেন ৬৩ রান। পিয়েডিট করেন ৩৮ রান, বার্গার করেন ২♈৩ রান।
পরিসংখ্যান বলছে ১০০ রানের মধ্যে ৯ উইকেট পরে যাওয়ার পর কোনও অ্যাওয়ে টেস্টে শেষবার কোনও জুটি ৫০-এর বেশি পার্টনারশিপ করেছিল ঠিক ১০ বছর আগে, এꦐই দিনেই। অর্থাৎ ১৫ই অগাস্ট ২০১৪। সেবার ওভালে মহেন্দ্র সিং ধোনি এবং ইশান্ত শর্মারা ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে যোগ করেছিলেন ৫৮ রান।&nbs💮p;
আরও পড়ুন-বাংলাদেশে অশান্তির জের! মহ♐িলাদের টি২০ বিশ্বকাপ আয়োজনের প্রস্তাব! নাকচ বিসিসিআইয়ের
দঃ আফ্রিকার বিপক্ষে ব্যাট করতে নেমে অবশ্য ফের চাপে পরে যায় উইন্ডিজ। ৯৭ রানের মধ্যে তাঁরাও ৭ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে। উইয়ান মুল্ডার তুলে নেন ৪ উইকেট। প্রথম দিনেই দুই দলের বোলাররা যা খেলা দেখালেন, তাতে একটা কথা পরিষ্কার, ম্যাচে ফল আসছ✃েই।