কানপুর টেস্টের প্রথম দিনে তেমন খেলা না হলেও যেটুকু হল তাতে ভালো জায়গায় রয়েছে ভারতীয় দলই। কারণ ৩৫ ওভারের মধ্যেই বাংলাদেশের তিনটি উইকেট তুলে নিয়েছেন আকাশদীপ, রবিচন্দ্রন অশ্বিনরা। ১০৬ রান আপাতত রয়েছে বাংলাদেশের ঝুলিতে। আকাশদীপ নিয়েছ🌠েন দুই উইকেট, বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে সাজঘরে ফিরিয়েছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
আরও পড়ুন-প𒀰্রথ꧃ম চারদিন কমবেশি বৃষ্টির পূর্বাভাস, কানপুরে জেতা শক্ত হতে পারে রোহিতদের
কানপুরের ম্যাচ চলাকালীনই রবিচন্দ্রন অশ্বিনের চেন্নাই টেস্টের দুরন্ত পারফরমেন্সের এক হাইলাইটস চালানো হয়। সেখানে দেখা 𒊎যায়, কীভাবে ভারতীয় দল যখন ব্যাটিং বিপর্যয়ের সম্মুখিন হয়েছিল তখন দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করে দলকে ভালো জায়গায় আনেন অশ্বিন, সে🐼ই ভিডিয়ো দেখেই ইংলিশ মিডিয়াকে নিশানা করেন সুনীল গাভাসকর।
বরাবরই ভারতে খেলতে এসে বিদেশি দলগুলোর অভিযোগ থাকಌে এদেশের পিচ নাকি একদমই খেলার মতো নয়। এতটাই নাকি উইকেটে স্পিন থাকে যে তাঁরা খেলতেই পারেননা। অথচ তাঁরা আইপিএলে ভালোই খেলে যান, কিন্তু টেস্ট খেলতে আসলেই তাঁদের অজুহাত শুরু হয়ে যায়। এবার অলরাউন্ডার অশ্বিনের চেন্নাইয়ে অসাধারণ ইনিংসকে হাতিয়ার করেই ইংলিশ মিডিয়াকে ধুয়ে দিলেন প্রাক্তন বিশ্বকাপজয়ী তারকা সুনীল গাভাসকর।
সুনীল গাভাসকর মনে করিয়ে দেন, তিন বছর আগে যে চিপক স্টেডিয়ামে ইংরেজ ব্যাটাররা দুই ইনিংসে একবারও ২০০ রানের গণ্ডি টপকাতে পারেননি, ব্যাটারদের মধ্যে তাঁদের কেউ অর্ধশতরানও করতে পারেননি সেখানেই রবিচন্দ্রন অশ্বিন ব্যাট হাতে ১৪৮ বলে করেছিলেন ১০৬ রান, আবার ♓দুই ইনিংস মিলিয়ে নিয়েছিলেন ৮ উইকেট। ছিল একটা ফাইফারও। অর্থাৎ নাচতে জানলে যে উঠোন বাঁকা হয় না, সেটাই বলতে চেয়েছেন সানি।
আরও পড়ুন-‘আগে বল কর, আউট হবে,’ পন্তের পরামর্শ শুনেই সিদ্ধিল🌊াভ অশ্বিনের! ফেরালেন শান্তকে…
কানপুর টেস্ট চলাকালীন সুনীল গাভাসকর বলেন, ‘অশ্বিন ম্যাচের পর সাংবাদিক সম্মেলনে একটা কথা বলেছে, এখানে শতরান করতে গেলে নিজের সেরাটা দিতে হবে। তাই ෴ও মাঠে ঢুকে সবার কথা বলা বন্ধ করে দেয়। অনেক ছিট কাঁদুনি গাওয়া মিডিয়া এব𒁏ং ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা যখন বলে চেন্নাইতে খেলাই যায় না এত বাজে পিচ,সেখানেই শতরান করেন অশ্বিন। ইংলিস মিডিয়া সবসময়ই এরকম বাচ্চাদের মতো কান্নাকাটি করে , আর সেটা শুধু ভারতেরই পিচ নিয়ে’। প্রসঙ্গত দ্বিতীয় টেস্টে মোমিনুল হকের সঙ্গে নাজমুল হোসেন শান্তর অর্ধশতরানের জুটি ভাঙেন অশ্বিনই।