ওয়াইডের সিদ্ধান্তে আম্পায়ারের উপরে তুমুল চটে গেলেন আর্শদীপ সিং। শনিবার বাংলার বিরুদ্ধে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির ম্যাচে ১৮ তম ওভারে বল করছিলেন ভারতের♒ তারকা পেসার। শাহবাজ আহমেদের দুর্দান্ত ইনিংসের সুবাদে সেইসময় পঞ্জাবের হাত থেকে ম্যাচটা বেরিয়ে গিয়েছিল। সেই অবস্ඣথায় আম্পায়ারের ওয়াইডের সিদ্ধান্তে রেগে লাল হয়ে যান আর্শদীপ। চূড়ান্ত উষ্মাপ্রকাশ করতে থাকেন। আম্পায়ারকে উদ্দেশ্য করে আর্শদীপ বলেন, আপনি চশমা পরুন। যে আর্শদীপ তিন ওভারে ২১ রান খরচ করেন। নেন তিনটি উইকেট। আর তার মধ্যে সেই অষ্টাদশ ওভারে ১৫ রান দেন।
৪৯ বলে অপরাজিত ১০০ রান শাহবাজের
যদিও ওই ওভারে ১৫ রান না হলেও বাংলা💞 ম্যাচটা জিতে যেত। আর সেটার একমাত্র কারণ হলেন শাহবাজ। ৪৯ বলে অপরাজিত ১০০ রান করেন বাংলার অলরাউন্ডার। মারেন ছ'টি চার। হাঁকান সাতটি ছক্কা। অথচ তিনি যখন ক্রিজে নেমেছিলেন, তখন বাংলার স্কোর ছিল ৩.৩ ওভারে ১০ রানে চার উইকেট। সেখান থেকে সুদীপকুমার ঘরামি এবং ঋত্বিক চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে জুটি বেঁধে এক ওভার বাকি থাকতেই বাংলাকে চার উইকেটে 𝓰জিতিয়ে দেন।
যদিও শাহবাজের 🌠কাছে ব্যাপারটা একেবারেই নতুন নয়। কারণ বাংলার হয়ে অসংখ্যবার ‘ক্রাইসিস ম্যান’-র ভূমিকা পালন করেছেন। শনিবার রাজকোটের নিরঞ্জন শাহ স্টেডিয়ামে সেটাই করেন। প্রথমে ব্যাটিং করে পঞ্জাব ১৭৯ রান তোলার পরে দ্🎀বিতীয় বলেই উইকেট হারায় বাংলা। অভিষেক পোড়েলকে আউট করে দেন আর্শদীপ। সেইসময় স্কোরবোর্ডে বাংলার নামের পাশে একটা রানও ছিল।
অভিষেক শর্মার জাদু
পরের ওভারেই (ম্যাচের দ্বিতীয় ওভার) সুদীপ চট্টোপাধ্যায়কে আউট করে দেন অভিষেক শর্মা। নিজের দ❀্বিতীয় ওভারের (ম্যাচের চতুর্থ ওভার) পরপর দু'বলে দুটি উইকেট তুলে নেন ভারতের তরুণ অল-রাউন্ডার। প্রথমে আউট করেন করণ লালকে। তারপর ড্রেসিংরুমে ফিরিয়ে দেন ঋত্বিক রায় চৌধুরীকে।
সুদীপের সঙ্গে ১০ ওভারে ১১০ রান যোগ শাহবাজের
সেখান থেকে পঞ্চম উইকেটে ঘরামির সঙ্গে ১০ ওভারে ১১০ রান যোগ করেন শাহবাজ। মূলত তিনিই মেরে খেল꧟ছিলেন। ঘরামি একদিকটা ধরে রাখছিলেন। কিন্তু ১৩.৩ ওভারে ৩১ বলে ৪৩▨ রানে আউট হয়ে যান। সেইসময় বাংলার স্কোর ছিল পাঁচ উইকেটে ১২০ রান।