মেয়েদের ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ড মোটেও দুর্বল দল নয়। বরং হোয়াইট ফার্নসরা শক্তিশালী প্রতিপক্ষ হিসেবেই বিবেচিত হয় সব দলের কাছে। তবে বিশ্বকাপ খেলতে আসার আগে একের পর এক ম্যাচে পরাজিত হওয়াই বোধহয় 💙প্রতিপক্ষ দলগুলির কাছে তাদের হালকাভাবে উপস্থাপন করে। সম্ভবত নিউজিল্যান্ডকে হালকা চালে নেওয়ারই মাশুল দিতে হয় হরমনপ্রীত কৌরদের।
শুক্রবার দুবাইয়ে ভারতকে হারিয়ে নিউজিল্যান্ড ইতিহাস গড়ে এমনটা ন𝓀য় কখনই। তবে তারা হতাশাজনক একটি অধ্যায় কাটিয়ে ওঠে নিশ্চিত। আসলে টানা ১০টি টি-২০ ম্যাচে পরাজিত হওয়ার পরে অবশেষে জয়ের মুখ দেখে নিউজিল্যান্ডের মহিলা ক্রিকেট দল। নিজেদের টি-২০ ক্রিকেটের ইতিহাসে একটানা সব থেকে বেশি ম্যাচ হারের ধারা কাটিয়ে ওঠে নিউজিল্যান্ড। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, সেটিও আবার ভারতের বিরুদ্ধে নিজেদের সব থেকে বড় ব্যবধানে জয় দিয়ে।
শুক্রবার দুবা🍃ইয়ে মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপের এ-গ্রুপের ম্যাচে ভারতকে ৫৮ রানে পরাজিত করে নিউজিল্যান্ড। মেয়েদের টি-২০ ক্রিকেটে এটি ভারতের বিরুদ্ধে নিউজিল্যান্ডের সব থেকে বেশি রানের ব্যবধানে ম্যাচ জয়ের রেকর্ড।
ভারতকে হারানোর আগে নিউজিল্যান্ডের টানা ১০টি টি-২০ ম্যাচ হার
১. ওয়েলিংটনে ইংল্যান্ডের কাছে ৪৭ রানে পরাজিত হয়।
২. ওয়েলিংটনে ইংল্যান্ডের কাছে ও৫ উইকেটে হেরে যায়।
৩. 🎃সাউদাম্পটনে ইংল্যꦺান্ডের কাছে ৫৯ রানে পরজিত হয়।
৪. হোভে ইংল্যান্ডের কাছে ডাকওয়ার্থ-লুইস নিয়🅷মে ২৩ রানে হার মানে।
৫. ক্যান্টারবেরিতে ইংল্যান্ডের ﷽কাছে ৬ উইকেটে♚ হেরে যায়।
৬. ওভালে ইংল্যান্ডের কাছে ৭ উইকেটে পরাজিত হয়।
৭. লর্ডসে ইংল্যান্ডের কাছে ২০ রানে হেরে যায়।
৮. ম্যাকায়ে অস্🌞ট্রেলিয়ার কাছে ৫ উইকেটে পরাজিত হ🐲য়।
৯. ম্যাকায়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ২৯ রানে হেরে যায়।
১০.𒁏 ব্রিসবেনে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৫ উইকেটে পরাজিত হয়।🀅
ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড টি-২০ বিশ্বকাপ ম্যাচের গতিপ্রকৃতি
দুবাইয়ে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামে নিউজিল্যান্ড। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৬০ রান সংগ্রহ করে। ক্যাপ্টেন সোফি ডিভাইন ৩৬👍 বলে ৫৭ রান করে অপরাজিত থাকেন। তিনি ৭টি চার মারেন। এছাড়া জর্জিয়া প্লিমার ৩৪, সুজি বেটꦉস ২৭ ও অ্যামেলিয়া কের ১৩ রান করেন। ভারতের রেনুকা সিং ২টি উইকেট নেন।
পালটা ব্যাট করতে নেমে ভারত ১৯ ওভারে ১০২ রানে অ🧸ল-আউট হয়ে যায়। ক্যাপ্টেন হরমনপ্রীত দলের হয়ে সব থেকে বেশি ১৫ রান👍 করেন। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪টি উইকেট নেন রোজমেরি মায়ের। ম্যাচের সেরা হন সোফি ডিভাইন।