India vs Sri lanka 2nd ODI: ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচটি কলম্বোর আর প্রেমদাসা স্টেডিয়ামে খেলা হয়েছিল। স্বাগতিকরা ম্যাচটি ৩২ রানে জিতে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছে। এই ম্যাচে শ্রীলঙ্কা দলের জয়ের নায়ক ছিলেন জেফ্রি বন্দরসে। যিনি ম্যাচের একদিন আগে পর্যন্ত দলে ছিলেন না। হ্যাঁ, ম্যাচের দিনই শ্রীলঙ্কা দলে জায়গা পেয়েছিলেন জেফ্রি বন্দরসে। তিনি সকালে দলের সঙ্গౠ👍ে যোগ দিয়েছিলেন এবং রাতে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের ধ্বংস করে দেন। ভারতের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৬ উইকেট নিয়ে শ্রীলঙ্কার জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন জেফ্রি বন্দরসে। এই দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য তিনি ম্যাচের সেরার পুরস্কারও পান।
আরও পড়ুন… SL vs IND 2nd ODI: দোষ কার? কী 🅰কারণে হারতে হল ম্যাচ? হতাশা চাꦍপতে পারলেন না রোহিত শর্মা
ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার জায়গায় দলে জায়গা পান জেফ্রি বন্দরসে-
আহত ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার জায়গায় শ্রীলঙ্কা দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল ৩৪ বছর বয়সি জেফ্রি বন্দরসেকে। রবিবার, ৪ অগস্ট ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার সিরিজ থেকে বিদায়ের ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। বোর্ড তাদের অফিসিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টে পোস্ট করে বলেছিল, ‘বাম হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পাওয়ায় ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা ওডিআই সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো থেকে বাদ পড়েছেন। প্রথম ওয়ানডে চলাকালীন, তার ১০তম ওভারের শেষ বলটি বোলিং করার সময় তিনি তার বাম হ্যামস্ট্রিংয়ে ব্যথা 🌠অনুভব করেছিলেন। এর পর খেলোয়াড়ের এমআরআই করে চোট নিশ্চি💧ত হয়। হাসারাঙ্গার জায়গায় দলে জায়গা পেয়েছেন জেফ্রি বন্দরসে।’
জেফ্রি বন্দরসে কে?
২০১৫ সালে শ্রীলঙ্কার হয়ে অভিষেক হওয়া জেফ্রি বন্দরসে একটি টেস্ট, ২২টি ওয়ানডে এবং ১৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। ৪ অগস্ট ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলার আগে বছরের শুরুতে জিম্বাব🌼োয়ের বিরুদ্ধে শেষ ওয়ানডে খেলেন। ২০১৫ সালে তার ওডিআই অভিষেক হয়েছিল, কিন্তু তার কেরিয়ারের প্রথম দিকে উইকেট নেওয়ার ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতার অভাবের কারণে, তিনি কখনই দলের নিয়মিত খেলোয়াড় হতে পারেননি। জেফ্রি বন্দরসে শ্রীলঙ্কার হয়ে ২০১৫ সালে ২টি, ২০১৬ সালে ৩টি, ২০১৭ সালে ৬টি এবং ২০১৯ সালে ১টি ওডিআই ম্যাচ খেলে🃏ছিলেন। এর পরে, তিনি ২০২২ সালে দলে ফিরে আসেন যেখানে তিনি সর্বাধিক সাতটি ম্যাচ খেলেন। জেফ্রি বন্দরসে শ্রীলঙ্কার হয়ে ওয়ানডে ক্রিকেটে ৩৩টি, টেস্টে ২টি এবং টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেট নিয়েছেন। ভারতের বিরুদ্ধে এটাই ছিল তাঁর কেরিয়ারের সেরা পারফরম্যান্স।