আক্ষরিক অর্থেই এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের ব্যাটিং গরিমায় কালি লাগাল ইংল্যান্ড। আইপিএল হোক বা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট, বেঙ্গালুরুর ছোট বাউন্ডারির মাঠে ব্যাটসম্যানদের একতরফাভাবে ছড়ি ঘোরাতে দেখা যায়। পিচে বোলারদের জন্য বিশেষ কোনও সাহায্য থাকে না বলে স্কোর বোর্ডে বড༒় রান ওঠা নিতান্ত স্বাভাবিক বিষয়।
এমন ব্যাটসম্যানদের স্বর্গরাজ্যে বিশ্বচ্যাম্পিয়𝕴ন ইংল্যান্ড হতাশাজনক ব্যাটিং পারফর্ম্যান্স মেলে ধরে। আউট হওয়ার মিছিলে নাম লিখেয়ে ইংল্যান্ডের ব্যাটাররা এমন এক নজির গড়েন চিন্নাস্বামীতে, যা এই মাঠে আগে কখনও দেখা যায়নি।
আসলে চিন্নাস্বামীতে আয়োজিত একদিনের✱ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সব থেকে কম রানে অল-আউট হওয়ার হতাশাজনক নজির গড়ে ইংল্যান্ড। অর্থা🦂ৎ, এই মাঠে ওয়ান ডে ক্রিকেটের ইতিহাসে সব থেকে কম রানের দলগত ইনিংস গড়ে ইংল্যান্ড।
বৃহস্পতিবার চিন꧙্নাস্বামীতে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ ২০২৩-এর ম্যাচে মাঠে নামে ইংল্যান্ড। টস জিতে শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন জোস বাটলার। জনি বেয়ারস্টো ও ডেভিড মালানের ওপেনিং জুটিতে ৪৫ রান সংগ্রহ করলেও ইংল্যান্ড শেষমেশ ৩৩.২ ওভারে মাত্র ১৫৬ রানে অল-আউট হয়ে যায়। চিন্নাস্বামীতে ওয়ান ডে ক্রিকেটে এত কম রানের দলগত ইনিংস আগে দেখা যায়নি।
এর আগে এই মাঠে সব থেকে কম রানের দলগত ওয়ান ডে ইনিংস ছিল ভারতের ২২ ওভারে ৪ উইকেটে ১৬৬ রানের। যদিও বৃꦺষ্টিবিঘ্নিত সেই ম্যাচে ভারত হারিয়ে দেয় ইংল্যান্ডকে। চিন্নাস্বামীতে এর আগে সব থেকে কম রানে অল-আউট হওয়ার নজির ছিল ভারতের নামেই। তারা ১৯৯৯ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৬৮ রানে🦩 অল-আউট হয়।
যদিও চিন্নাস্বামীতে একবার দক্ষিণ আফ্রিকা ৯ ওভারে ১ উইকেটের বিনিময়ে ১২২ রান তোলে। ভারত একবার ২.৪ ওভারে ১ উইকেটের বিনিময়ে ৯ রান তোলে। তবে ২টি ক্ষেত্রেই ইনিংস মাঝপথে পরিত্যক্ত হয়। অর্থাৎ সেই ২টি ইনিংস শেষ𒁏 হয়নি।
চিন্নাস্বামীতে ইংল্যান্ডের উত্থান-পতন:-
১. চিন্নাস্বামীতে ওয়ান ডে-র দ্বিতীয়✤ ইনিংসে ব্যাট করে সব থেকে বেশি রান তোলার রেকর্ড রয়েছে ইংল্যান্ডের নামেই। তারা ২০১১ সালে ভারতের ৩৩৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ৩৩৮ রান তোলে। সেই ম্যাচটি টাই হয়।