ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা শনিবার ফুটবল কিংবদন্তি ডেভিড বেকহ্যামের সঙ্গে সাক্ষাতের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। এবং বেকহ্যামের সঙ্গে ক্রিকে🌟টের যে বড় যোগ রয়েছে, সে কথাও ভারত অধিনায়ক প্রকাশ করেছে💯ন।
চলতি বিশ্বকাপে ভারতের-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শক হিসাবে গ্যালারিতে ছিলেন বেকহ্যাম। যে ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে ভারত। ম্যাচ শেষে রোহিত আর বেকহ্যামের সাক্ষাৎ হয়। দুই তারকা জার্সি আদান প্রদানও করেন। বেকহ্যাম পরেছিলেন রোহিতের ৪৫ নম্বর লেখা টিম ইন্ডিয়ার জার্সি। আর ভারত অধিনায়ক পরেছিলেন রিয়াল মাদ্রিদে খেলার সময়🎃ে বেকহ্যামের ২৩ নম্বর জার্স𒉰ি।
বেকহ্যাম ইউনিসেফের শুভেচ্ছাদূত হিসাবে ভারতে এসেছিলেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলও ইউনিসেফের সঙ্গে যুক্ত। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্সকে আইসিসির একটি ভিডিয়োতে রোহিত বলেছেন, ‘বেকহ্যাম আমাকে বলেছিলেন যে, তিনি একজন ক্রিকেটার হতে চান। কিন্তু বাকি বিষয়গুলি কার্যকর হয়নি এবং তিনি ফুটবলার হয়ে গিয়েছে। ওঁর বাবা ওঁকে🦹 একজন ফুটবলার করতেই আগ্রহী ছিলেন।’
আরও পড়ুন: বিশ্বকাপ ফাইনালে ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের লাইভ আপডেট পেতে হলে ক্লিক করুন এখানে- //pbv88casino.cc/cricket/world-cup/ind-vs-aus-cwc-2023-final-live-india-vs-australia-icc-odi🐭-world-cup-2023-final-live-ꦡupdates-and-score-in-bengali-31700365587635.html
পরে একটি সাক্ষাৎকারে বেকহ্যামের সঙ্গে দেখা করার বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে, রোহিত বলেন, ‘আমি একজন বিশাল ফুটবল ভক্ত। বেকহ্যাম আমার প্রিয় ফুটবল ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে খেলেছে। আমি ওঁর সঙ্গে সেই ক্লাব আর ক্লাবের সঙ্গে ওঁর সম্পর্ক নিয়ে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি। ক্রিকেট এবং ফুটবলের একটা মেলবন্ধন ঘটেছিল। তিনি জানে আগ্রহী ছিলে🍷ন, কী ঘটছে, আমরা কী ভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি ইত্যাদি সম্পর্কে।’ প্রসঙ্গত, রোহিত শর্মা স্প্যানিশ ফুটবল লিগ লা লিগার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডরও।
আরও পড়ুন: টস হারো, বিশ্বকাপ জেতো- অতীতের পরিসংখ্যান কিন্তু তাই বলছে, ভারতও দু'বার এভাবেই শিরোপা জিত𓆏েছিল
রোহিত যোগ করেছেন, ‘তিনি সেমিফাইনালে স্টেডিয়ামে ছিলেন এবং বেশ গরম ছিল। তাই তিনি আমাদের জিজ্ঞাসা করেছিলেন, আমরা কী ভাবে পুরো বিষয়টি পরিচালনা করি। আমি ওঁকে বোঝানোর চেষ্টা করছিলা🧸ম যে, আপনাকে পুনরুদ্ধারের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে, নিজেকে হাইড্রেট করতে হবে এবং আপনার শরীরের যত্ন নিতে হবে। ১৫-২০ মিনিট আমরা কথা বলি। আমরা আমাদের পরিবার এবং বাচ্চাদের কথাও বলেছিলাম।’
বেক🍬হ্যাম যখন দৃষ্টিনন্দন গোলগুলি করতেন, তখন সমবেত উল্লাসে ফেটে পড়ত গ্যালারি। বুধবারের ওয়াংখেড়েতেও ছিল শব্দব্রহ্ম। কিন্তু টিম ইন্ডিয়ার জন্য। যখন বিরাট কোহলি পঞ্চাশতম শতরানের নজির গড়লেন, শামির সাত উইকেটের হাত ধরে ভারত যখন দাপটের দেখাচ্ছিল, যখন নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে উঠলেন রোহিতরা, তখন উচ্ছ্বাসে ভেসেছে ওয়াংখেড়ে। আর দর্শকের ভূমিকায় বেকহ্যাম পুরো ম্যাচ আর পরিবেশ তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করেছেন।