লিগ পর্বে ভালো খেলেও সাম্প্রতিক সময়ে বারবার আইসিসি ইভেন্টের নক-আউটে আটকে যেতে হয়েছে টিম ইন্ডিয়াকে। গত ওয়ান ডে বিশ্বকাপেও লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়ে নক-আউটে প্রবেশ করে ভারতীয় দল। তবে সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে ছ🎀িꦬটকে যেতে হয় তাদের।
এবার ২০২৩ বিশ্ব🧸কাপের লিগ পর্বে অবিশ্বাস্য পারফর্ম্যান্স উপহার দিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। অপরাজিত থেকে সেমিফাইনালে ওঠা রোহিত শর্মাদের শেষ চারের প্রতিপক্ষ ফের সেই নিউজিল্যান্ড। সঙ্গত কারণেই হাই-ভোল্টেজ সেমিফাইনালের﷽ আগে সতর্ক দেখাচ্ছে ভারতীয় দলকে।
ভারত অধ😼িনায়ক রোহিত শর্মা অবশ্য ম্যাচের আগের দিন সাংবাদিক সম্মেলনে প্রতিশ্রুতি দিয়ে গেলেন যে, সেমিফাইনালে তাঁরা ডাকাবুকো ক্রিকেট উপহার দেবেন। তবে💦 সেই সঙ্গে একটু ভাগ্যের সাহায্য দরকার বলেও মন্তব্য করেন হিটম্যান।
রোহিত বলেন, ‘সেমিফাইনালের মতো ম্যাচে একটু ভাগ্যের স🦩াহায্য দরকার।🐷 আমরা ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলার চেষ্টা করব। আশা করি ভাগ্য সাহসীদের সঙ্গ দেবে।’
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের ইতিহাস বলছে শুরুতে ব্যাট করা দল তুলনায় ভালো পারফর্ম্যান্স উপহার দেয়। এই মাঠে ওয়ান ডে ক্রিকেটে প্রথম ইনিংসের গড় রানের থেকে দ্বিতীয় ইনিংসের গড়🅷 রান অনেক কম। এমন পরিস্থিতিতে সেমিফাইনালে টস গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াবে কিনা, এমন প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় রোহিতকে। ভারত অধিনায়ক স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, ম্যাচের ফলাফলে টস বিশেষ প্রভাব ফেলবে না।
রোহিত বলেন, ‘আমি এখানে অনেক ক্রিকেট খেলেছি। এই (বিশ্বকাপের) ৪-৫টি ম্যাচ দেখে൩ ওয়াংখেড়ের ছবিটা যথাযথ উপলব্ধি করা সম্ভব নয়। ওয়াংখেড়ের গতিপ্রকৃতি নিয়ে খুব বেশি আলোচনা করতে চাই না। তবে আমার বিশ্বাস, সেমিফাইনালে টস গুরুত্বপূর্ণ হবে না।’
রোহিত অবশ্য এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে নিজের অজান্তেই ছোটখাটো একটি বিতর্কও বাঁধিয়ে বসেন রোহিত। দলে খেলোয়াড়দের ভূমিকা নিয়ে স্বচ্ছ্বতা প্রসঙ্গে রোহিত ২০১৯ বিশ্বকাপের সঙ্গে এবারের অভিযানের তুলনা ট🌱েনে বসেন। তাঁর দাবি, ২০১৯ বিশ্বকাপে কোচ-ক্যাপ্টেন দলের ক্রিকেটারদের ভূমিকা স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন কিনা, তা তাঁর জানা নেই। কেননা তিনি সেই লিডারশিপ গ্রুপের অংশ ছিলেন না।
হিটম্যানের কথায়, ‘দলের ক্রিকেটাররা প্রত্যেকে নিজেদের ভূমিকাটা জানে। তাদের কাছ থেকে দল কী চাইছে, সেই 𒁃সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রয়েছে সবার। তার মানে আমি বলছি না যে, ২০১৯ বিশ্বকাপের সময় ক্রিকেটারদের ভূমিকা নিয়ে স্বচ্ছ্বতা ছিল না। আসলে আমি সেই ম্যানেজমেন্টের অঙ্গ ছিলাম না। আমি ক্যাপ্টেন ছিলাম না। গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় অংশ নিতাম না। সচরাচর কোচ ও ক্যাপ্টেন ঠিক করে দেয় কার কী ভূমিকা হবে। কার কাছ থেকে কী আশা করছে দল, সেটা কোচ-ক্যাপ্টেনই বলে দেয়।’