বাঁশবেড়িয়া পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ড। জমে উঠেছে ভোটের লড়া♑ই। কিন্তু যুযুধান দুই শিবিরের প্রার্থীর নাম নিয়ে বার বার হোঁচট খাচ্ছেন ভোটাররাই। আসলে গ🍃োল বেঁধেছে তাঁদের দুজনের নাম নিয়ে। তৃণমূল প্রার্থীর নাম বিশ্বজিৎ দাস। আর বিজেপি প্রার্থীর নাম কী জানেন? কেন বিশ্বজিৎ দাস! আর এই নাম নিয়েই যত বিভ্রান্তি। আশঙ্কা একটাই এই নামের জেরে একের ভোট অপরের ঝুলিতে পড়ে যাবে না তো? এই আশঙ্কাতে ভুগছেন অনেকেই। তবে পরিস্থিতি সামাল দিতে আপাতত নামে নয় প্রতীকেই ভরসা রাখছেন দুপক্ষই।
যুযুধান দুই শিবিরের প্রার্থীদের দাবি, নাম এক হলেও প্রতীক আলাদা। প্রতীক দেখেই ভোট দেবেন বাসিন্দারা। সেক্ষেত্রে ভুল যাতে না হয় সেব্যাপারে ভোটারদের সতর্ক করা হয়েছে। তবে স্থানীয় সূত্রে খবর, এবারই প্রথম নয়। এর আগেও তৃণমূলের বিশ্বজিৎ দাসের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল বিজে♔পির বিশ্বজিৎ দাস। কিন্তু সেবার তৃণমূলের বিশ্বজিতের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন বিজেপির বিশ্বজিৎ। এবারও সেই ওয়ার্ড এক। প্রার্থীও এক। আর গোলক ধাঁধাও সেই একই। প্রতীক না দেখে শুধু নাম দেখে বোঝাই দায় কার জন্য দেওয়াল লেখা হচ্ছে। কাজের মানুষ, কাছের মানুষ বিশ্বজিৎ বললে, বাসিন্দারা ঠিক বুঝতে পারছেন না কার জন্য প্রচার হচ্ছে। কথায় আছে নামে কী আসে যায়। তবে বাঁশবেড়িয়ার ক্ষেত্রে সত্যিই নামেই আসে যায় ! বলছেন বাসিন্দারা।