রাজনৈতিক মহল তো বটেই বড় থেকে ছোট সকলের মনেই ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছিল ‘খেলা হবে’ স্লোগান। মিছিল থেকে বিয়েবাড়ি, অনুষ্ঠানে সেই গান বেজেছে বিভিন্ন জায়গায়। এবার খেলা হবে গান থেকে বাদ পড়তে চলেছে তিন নেতার নাম। এই ত꧅িনজন হলেন মুকুল রায়, শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং সব্যসাচী দত্ত। এই গানেই পুরভোটের প্রচার চালাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিভিন্ন পুরসভার প্রচারে এই গান শোনা যাচ্ছে।
বাংলায় এই গানকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন তৃণমূল যুব নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য। তিনি জানিয়েছেন, ‘এবার থেকে এই তিন নেতার নাম গা🍃নে শোনা যাবে না। তবে গানে কোন বদল হবে না। মুকুল রায়ের রাজনীতিতে ততটা গুরুত্ব নেই। সব্যসাচী দত্ত ভোটে জিতে গিয়ে এখন বিধাননগর পুরনিগমের চেয়ারম্যান হয়♊েছেন। তাছাড়া শোভন চট্টোপাধ্যায় এখন নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত। তাই এই তিন নেতার নাম গান থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে।
একুশে বিধানসভা ভোটের প্রচারে বেরিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখেও খেলা হয়ে যাক স্লোগান শোনা গিয়েছে। এদিকে, ভোট আসলেই বীরভূমের দোর্দণ্ড ෴প্রতাপ তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের মুখে নতুন ধরনের শব্দ শোনা যায়। পুরভোট এগিয়ে আসতেই এখন বীরভূমে ‘হকি খেলা হবে’ গানে🐻র মাধ্যমে প্রচার চালাচ্ছে তৃণমূল। শান্তিনিকেতনের এক বাসিন্দা অনুব্রত মণ্ডলের কথাতে এই গান বানিয়েছেন। অন্যদিকে, এ নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিরোধীরা। তাদের বক্তব্য, তৃণমূলের খেলা হবে মানে মারধোর করা ছাড়া আর কিছু নয়।