পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন তিনি দিনভর রাস্তায় থাকবেন। সন্ত্রাসমুক্ত ভোটকে নিশ্চিত করতে বার্তা রাজ্যপালের। শুক্রবার খড়গ্রামে ন🍬িহত কংগ্রেস কর্মীর ফুলচাঁদ শেখের বাড়িতে যান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সেখান থেকে ফেরার পথ✃ে তিনি সংবাদিকদের মুখোমুখি হন এ কথা জানান।
এ দিন রাজ্যপাল বলেন,'কাল আমি রাস্তায় থাকব। মানুষের স্বার্থেই আমি থাকব। এই পিস রুম আগের রাজভবনেꦫর পিস রুমের মতো নয়। আমি মানুষের জন্য 💦রাস্তায় থাকব আমার অ্যাকশন নিয়ে।'
পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন পর্বে রাজ্যে অশান্তি শুরু হওয়ার পর থেকে সক্রিয় থেকেছেন রাজ্যপাল। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ, যেখানে অশান্তির খবর এসেছে তিনি ছুটে গিয়েছে। দেখা করেছ⭕েন নিগৃহীতের পরিবারের সঙ্গে। ক্যানিং থেকে কোচবিহার সর্বত্র তাঁর গতিবিধি বজায় ছিল। অশান্তির খবরಌ তাঁকে সরাসরি জানানোর জন্য রাজভবনে কন্ট্রোলরুমও খুলেছেন। যার নাম দিয়েছিলেন ‘পিসরুম’। খবর পেয়ে নিজেই নিহতের পরিবারে সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন।
(পড়তে পারেন। Bengal Panchayat Ele🐎ction 2023: রাত পোহালে ভোট, আকাশপথে লাদাখ থেকে আসছে ৫ কোম্পানি বাহ🌊িনী, বাকি?)
রাজ্যপাল বোসের এই সক্রিয়তা নিয়ে শাসকদলের কটাক্ষ, নিজের প্রচারের জন্য এ সব করছেন তিনি। তৃণমূলের মুখপাত্র কু🏅ণাল ঘোষ তার টুইটে লেখেন, 'ইঁদুর যেমন গর্ত দিয়ে ঢোকে, তেমনি ♌ভোটপ্রচার শেষ আর ভোটের দিনের মাঝখানের প্রচার-নিষিদ্ধ সময়ে মুর্শিদাবাদে হাত নাড়তে নাড়তে রাজনৈতিক প্রচার করলেন রাজ্যপাল। তিনি সাংবিধানিক এক্তিয়ার আর ধৈর্য, দুটোরই সীমা ছাড়াচ্ছেন।'
শুক্রবার এ নিয়ে মুখ খোলেন রাজ্যপাল। তিনি বলেন, 'হ্যাঁ ঠিক! আমি প্রচারের জন্য এসব করছি। বরাবর করব। মানুষে🎃র গণতান্ত্রিক অধিকার যাতে লঙ্ঘিত 🐼না হয়, তার জন্য আমি এই প্রচারে থাকব। আমি চাই মানুষ সুষ্ঠভাবে তার গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করুক।'
প্রসঙ্গত, গত ২৯ দিনে বাংলায় ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। শেষবেলা একাধিক জায়গায় অশান্তির খবর এসেছে। এ প্রসঙ্গে রাজ্যপাল💫 বলেন, 'চারপাশে এত হানাহাཧনি হচ্ছে তা বন্ধ হওয়া উচিত। আমি আমার দিক থেকে সব ধরনের চেষ্টা চালাব।'
তবে রাজ্যপালের এই ভূমিকায় সন্তোষ প্রকাশ করলেও পুরোপুরি সন্তুষ্ট নয় বিজেꦆপি। এদিন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বꦜলেন, ‘ রাজ্যপালের উচিত ছিল ভোটের কদিন মণিপুরের ৩৫৫ ধারা জারি করে আইন নিজের হাতে নিয়ে ভোট করাতে পারতেন।’