পঞ্চায়েত মামলায় বড় রায় দিল কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্টেরꦅ প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চে ছিল মামলা। সেই মামলায় হাইকোর্ট জানিয়েছে, পঞ্চায়েত ভোটে মনোয়ন জমা দেওয়ার মেয়াদ বৃদ্ধি হবে কিনা, সেই প্রশ্নে, সিদ্ধান্ত কমিশন নেবে। ফলে এই সিদ্ধান্ত কমিশন নেওয়ার পক্ষেই সায় দিল কলকাতা হাইকোর্🐎ট।
শিয়রে পঞ্চায়েত ভোট। মাস ঘুরলেই ভোটগ্রহণ হবে ৮ জুলাই। তার আগে, গত ৯ জুন শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে রাজ্যে ভোটের মনোয়ন জমা নেওয়ার কাজ। এদিকে, তা ১৫ জুন পর্যন্ত চলবে বলে জানিয়েছিল কমিশন। এই মেয়াদকালের মধ্যে রবিবার মনোনয়ন গ্রহণ বন্ধ থাকবে বলে জানানো হয়। তবে এই মেয়াদকাল আরও বাড়িয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়ে, হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়ে একটি মামলা দায়ের হয়। এই বিষয়ে কলকাতা হাইকোর্ট সোমবার গোটা মামলার শুনানির পর রায়দান স্থগিত রাখে। পরে সেই রায় জানানো হয় মঙ্গলবার। কোর্ট কমিশনের বিজ্ঞপ্তিকেই কার্যত বহাল রাখল। হাইকোর্ট তার রায়ে জানিয়েছে, কমিশন স্বতন্ত্র ও স্বাধীন। তবে মনোনয়ন নিয়ে যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন। উল্লেখ্য, মনোনয়ন পর্ব বাড়ানোর আর্জি জানিয়ে মামলা 🍷যায় হাইকোর্টে। সেখানে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও ছিলেন মামলাকারীদের মধ্যে। মামলার আর্জিতে ছিল অনলাইনে মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরুর অনুরোধ। আদালত সাফ জানিয়েছে, এই বিষয়ে কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।
এদিকে, সোমবার বিষয়টি আদালতের অধীনে থাকায় মামলা নিয়ে মুখ খুলতে চাননি রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা। এদিকে, মঙ্গলবার হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, সব পোলিং স্টেশনে লাগাতে হবে সিসিটিভি ক্যামেরা। যেখানে যেখানে সম্ভব, সেখানে হবে লাইভ স্ট্রিমিং বা ভিডিয়োগ্রাফি। কোর্ট জানিয়েছে, তিন স্তরের গণনা একসঙ্গে🌠 হবে।