গত ১০ বছরে ডায়মন্ডহারবারে ৫ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। প্রতিদিন খরচ হয়েছে ১ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকা। আর ঘণ্টায় হিসাব করলে সাড়ে ৬ লাখ টাকা। এই হিসাবে শুনলে অনেকেই এই গরম💮ে কুল কুল বোধ করতে পারেন। হিসেব দিলেন বিদায়ী সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
যেখানে বলা হয়, একাধিক সাংসদ এলাকায় তারা খরচ করেন না🎐 আর ডায়মন্ডহারবারের ক্ষেত্রে পুর☂ো আলাদা।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় জানিয়েছেন, আমাকে এই কেন্দ্র থ𝔉েকে জেতানোর দায়িত্ব আপনাদের। বাকি ৪১টি কেন্দ্র থেকে দলকে জেতানোর দায়িত্ব আমার।
সেই সঙ্গেই বিজেপিকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ডায়মন্ডহারবার নিয়ে পাঁচ বছর ধর♊ে কটাক্ষ করেছিল, আর প্রার্থী খুঁজতে দেড় মাস লেগেছে। সিপিএম বিজেপির উচিত ছিল প্রার্থী খোঁজার জন্য খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দেওয়া। এখনও সময় আছে। মনোনয়ন শুরু হয়নি। যদি কোনও কেন্দ্রীয় নেতা দাঁড়াতে চান তবে তাকে স্বাগত।
অভ🦋িষেক বলেন, যারা ভোট চাইতে এসেছে, তারা বলছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে খেদাও। কী কে খেদাবে? আমি মানুষের মনেꦓ বসে আছি। আমি বলেছিলাম ৪ লক্ষ ভোটে জিতব। যা ভালোবাসা দেখছি ৪ লক্ষ যদি ৫ লক্ষ হয়ে যায় তবে অবাক হব না।
অভিষেক বলেন, ৪০০ পারের কথা বলত। বিজে൲পির গাড়ি তো ২০০ তেই আটকে যাবে। রবিবার বজবজ ২ ব্লকের সাতগাছিয়ায় জনসভা করেন অভিষেক। সেখানেই তিনি꧟ দাবি করেন গত ১০ বছরে মোদী সরকার তার কেন্দ্রের জন্য ১০ পয়সাও খরচ করেনি বলে দাবি অভিষেকের।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় ডায়মন্ডহারবার মডেল। একে অপরের পরিপূরক। অত💖িমারির সময় দিনের পর দিন ধরে যে কিচেন তিনি চালিয়েছিলেন তা নজিরবিহীন। তবে 🗹বার বারই প্রশ্ন ওঠে এত টাকা খরচ কোথা থেকে আসে?
তবে টাকা যেখান থেকেই আসুক না কেন ড🃏ায়মন্ড-🌳মডেল কিন্তু গোটা বাংলার নজর কেড়েছে বার বার। মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের।
এদিকে বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী এই ডায়মন্ড মডেলকে বার বার কটাক্ষ করেন। এর আগে ডায়মন্ডহারবার মডেলের কথা উল্লেখ করে তীব্র খোঁচা দিয়েছিলেন রাজ্য়ের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধꦰিকারী। তিনি এক্স হ্যান্ডেলে ল﷽িখেছিলেন, দেখুন কুখ্যাত ডায়মন্ড হারবার মডেলের ফের আরও একবার পর্দাফাঁস হল। ডায়মন্ডহারবার লোকসভা এলাকা থেকে হাজার হাজার ভোটারের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে বিজেপির কার্যকর্তাদের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে।