আজ, সোমবার চতুর্থ দফার লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ পর্ব চলাকালীন ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ উঠল। একের পর এক ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ আগে উঠেছিল। সেগুলি একরকম ছিল। এবার অভিনব কায়দায় ছাপ্পা ভোট দিতে এসে ধরা পড়ে গেল ভুয়ো ভোটার। পঞ্চায়েত নির্বাচন, বিধানসভা নির্বাচন এবং লোকসভা নির্বাচনে আগে এমন অভিযোগ উঠত। এখন তার সংখ্যা তলানিতে পৌঁছলেও একেবারে নির্মূল হয়নি। ভুয়ো ভোট দিতে এসে ধরা পড়ায় ছুটতে দেখা গিয়েছিল এম😼ন ভুয়ো ভোটারকে। এবার ভুয়ো ভোট দিতে গিয়ে আরও একধাপ অতিক্রম করলেও শেষ রক্ষা হয়নি। তেহট্টে ভুয়ো নাতিকে ধরলেন খোদ কৃষ্ণনগরের জোট প্রার্থী।
বিষয়টি ঠিক কী ঘটেছে? আজ চতুর্থ দফার ভোটের মাঝখানে🦋 দাদুর হয়ে নাতি ভোট দিতে আসে বলে অভিযোগ। কিন্তু দাদুর নামই নাতির জানা নেই। দাদুর নাম কি? প্রশ্ন শুনে নাম বলতেই পারল না নাতি। সাংবাদিকদের প্রশ্নে হকচকিয়ে গেল। নাতি পরিচয় দেওয়া সত্ত্বেও দাদুর নাম সে বলতে পারল না। নাতির কথায়, ‘বাইরে থাকি তো, তাই ভুলে গিয়েছি।’ এমন আজব যুক্তি শুনে হাসির রোল ওঠে। তবে শেষমেশ আর ধৈয্যে রাখতে পারেননি কৃষ্ণনগরের জোট প্রার্থী। নদিয়ার তেহট্টে ভুয়ো নাতিকে ধরে পুলিশের হাতে দিলেন কৃষ্ণনগরের জোট প্রার্থী।
আরও পড়ুন: মন্তেশ্বরে দিলীপ–তৃণমূল কর্ম🐼ীদের হাতাহাতিতে রণক্ষেত্র, রিপোর্ট তলব করল নির্বাচন কমিশন
কেমন নিরাপত্তা ছিল ভোটকেন্দ্রে? ভুয়ো ভোট বা ছাপ্পা ভোট এখন দেওয়া অত্যন্ত ঝুঁকির বিষয়। কারণ ভোটার তালিকা সংশোধন হয়েছে। ওয়েবকাস্টিং থেকে শুরু করেღ এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে লোকসভা নির্বাচনে। অতীতে এই ছাপ্পা ভোটের ঘটনা সামনে এসেছে। কিন্তু এখন সিসিটিভির যুগে ভুয়ো ভোটারদের চাপ বেড়েছে। অতীত নির্বাচনে স😼িসিটিভি নিয়েও কারসাজি করার অভিযোগ উঠেছিল। এখন তো একদিকে কেন্দ্রীয় বাহিনী অপরদিকে রাজ্য পুলিশ ও নির্বাচন কমিশনের কড়া নজরদারি রয়েছে। তাহলে ছাপ্পা ভোট কি সম্ভব? সেটা সম্ভব নয় বলেই ধরা পড়ে গিয়েছে নাতি।