একুশের নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের ব্যাপক সাফল্য আসতেই এক ফ্রেমে তিনজনকে দেখা গিয়েছিল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং প্রশান্ত কিশোর। তবে এখন পিক🐷ে অর্থাৎ প্রশান্ত কিশোর পর্বের অতীত। তিনি আইপ্যাক ছেড়ে দিয়ে নতুন কাজ করছেন বলেই খবর। তবে এখন লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়ে গিয়েছে। তাহলে তৃণমূল কংগ্রেসের দায়িত্ব কে নিয়েছেন? এই প্রশ্নের উত্তর অনেকেই জানতে চান। ইতিমধ্যেই ‘পিকে’র চেয়ারে এসে বসেছেন ‘পিজে’। নামের আদ্যক্ষরে এই মিল থাকলেও বাকি কোনও কিছুতেই তেমন মিল ꦗনেই। পিকে শুনতেন কম। আর পিজে কথা বলেন কম। তবে কাজ কিন্তু একই।
এদিকে ভোটযুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে এখন পরামর্শদাতা হিসাবে দায়িত্ব নিয়েছেন প্রতীক জৈন। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে এখন প্রতীক জৈনকে কাজ করতে হচ্ছে। কারণ শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি থেকে শুরু করে নেতা–মন্ত্রীর জেলে থাকা এবং নানা দুর্নীতির অভিযোগ তুলছে বিরোধীরা। তাই তৃণমূল কংগ্রেসের পরিস্থিতি জটিল। এই পরিস্থিতিতে ২০২৪ সা🍸লের লোকসভা নির্বাচনে সাফল্য তুলে দেওয়া কি সহজ হবে? উঠছে প্রশ্ন। যদিও আইআইটি মুম্বইয়ের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কৃতী ছাত্র প্রতীক জৈন মনে করেন এটা কোনও কঠিন কাজই নয়। কারণ তৃণমূল কংগ্রেসের বহু ভাল কাজ রয়েছে। যা মানুষ পেয়ে উপকৃত। বরং বিজেপিরই এখানে আসন পাওয়া কঠিন।
আরও পড়ুন: ‘চাকরি বাতিলের রꦇায়ের পিছনে বিজেপির ষড়যন্ত্র কোথায়?’ মমতাকে 🅺প্রশ্ন ছুঁড়লেন শাহ
অন্যদিকℱে এখন গোটা ‘টিম’ সামলে সাফল্য তুলে দেওয়াই গুরুত্বপূর্ণ কাজ প্রতীক জৈনের। প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে কাজ করার সুবাদে তাঁরও বিস্তর অভিজ্ঞতা রয়েছে। তবে এই প্রথম বাংলায় বড় নির্বাচনে একা কাজ করতে হচ্ছে পিজে–কে। বাংলায় রাজনৈতিক সমীক্ষা থেকে শুরু করে প্রচার কৌশল তিনিই করে দিচ্ছেন। তাই কাজ করতে গিয়ে রাঁচির ছেলে প্রতীক জৈন এখন অনেকটাই বাঙালি হয়ে উঠেছেন। প্রতীকের সম্পর্কে ওই সংস্থার এক কর্তা বলেন, ‘প্রতীক খুব পরিশ্রমী। কথা কম বলেন, আর কাজ বেশি করেন। বাংলার রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে স্বচ্ছ ধ্যান–ধা🍸রণা আছে। তাই এবার কাজের ফল সবাই টের পাবেন।’