উত্তর কলকাতার বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়। তাঁর সঙ্গে একই মঞ্চে উপস্থিত থেক🍸ে এবং প্রশংসা করে তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক পদ খোয়ালেন কুণাল ঘোষ। কিন্তু তার পরেও সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে অনಞড় থাকলে কুণাল ঘোষ। দলের হয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে একাধিকবার আক্রমণ করেছেন কুণাল। কিন্তু এখন পদ হারিয়ে সুর বদলে গেল তাঁর। এবার শুভেন্দুর প্রশংসা করলেন তিনি। বিরোধী দলনেতা হয়ে রাজ্যে যেভাবে ঘুরে দলের হয়ে কাজ করছেন, তাঁকে দেখে তৃণমূল কংগ্রেস নেতাদের শেখা উচিত বলে মন্তব্য করেন কুণাল।
এদিকে এভাবে তাঁকে সরিয়ে দেওয়ায় দলের সিদ্ধান্ত নিয়ে আজ, বৃহস্পতিবার ফের প্রশ্ন তোলেন কুণাল ঘোষ। শুভেন্দুর প্রশংসা শোনা যায় তাঁর মুখে। এই গোটা বিষয়টি নিয়ে কুণাল ঘোষ বলেন, ‘শুভেন্দু অধিকারীর বিরোধী আমি। শুভেন্দু আমার দলের নেত্রী বা নেতাকে যে ভাষায় আক্রমণ করে, আমি তার উত্তর দিই। চরম আক্রমণ করি। কিন্তু বিরোধী দলনেতা হিসেবে🉐 শুভেন্দু যেভাবে গোটা রাজ্য ঘুরে পারফর্ম করছে, ওর ভাষা, ওর রাজনীতি, ওর আক্র🎶মণের বিরোধী আমি, তার জবাব দিই আমি। কিন্তু শুভেন্দুর মরিয়া পারফর্ম্যান্স অস্বীকার করা যায় না। শুভেন্দু অধিকারীর থেকে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের শেখা উচিত বিরোধী রাজনীতি কাকে বলে।’
আরও পড়ুন: অযোগ্য শিক্ষকরাও কি এবারের মাধ্যমিকের🅠 খাতা 📖দেখেছিল? সামনে আসছে নয়া তথ্য
অন্যদিকে শুভেন্দু রাজনৈতিক মতাদর্শের বিরোধী কুণাল ঘোষ। কিন্তু তাঁর সঙ্গে কোনও ব্যক্তিগত বিরোধ নেই। এটাই জানিয়েছেন কুণাল। আর পরিস্থিতি এখন হঠাৎ বদলে গিয়েছে দলে। তাই সরে যেতে হয়েছে পদ থেকে। তাই কুণালের বক্তব্য, ‘শুভেন্দু অধিকারী যদি গোটা বাংলা ঘুরে পারফর্ম করে, আমাদেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚর লোকসভার দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় কেন অন্য লোকসভা কেন্দ্রে যাচ্ছেন না? উনি তো আমাদের সাংসদদের নেতা। নিজের সহকর্মীদের কেন্দ্রে একবারও যেতে ইচ্ছে করে না ওঁর? পাঁচ বছর কর্মীরাই খুঁজে পান না ওঁকে, সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা। এখন স্𒀰বার্থপরের মতো, ভোটে জেতার জন্য নিজের কেন্দ্রে পড়ে আছে। লোকসভায় তৃণমূলের নেতা হলেও তাঁকে একবারও নরেন্দ্র মোদীর সমালোচনা করতে শোনা যাচ্ছে না কেন? অমিত শাহ, জেপি নড্ডারা বাংলায় এসে এত কথা বলে যাচ্ছেন, কেন তার পাল্টা বলছেন না?’ প্রশ্ন তুলেছেন কুণাল।