সন্দেশখালির স্টিং অপারেশনের ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই চাপে পড়ে যায় বঙ্গ–বিজেপি। গোটা পরিকল্পনার নাটের গুরু বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এই কথা বলেন সন্দেশখালির মণ্ডল সভাপতি গঙ্গাধর কয়াল। এই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পরও বিজেপি নেতারা দাবি করে যাচ্ছ♐েন এটা ভুয়ো। খোদ বিরোধী দলনেতা দাবি করেন এই ভিডিয়ো শুধু ফেক নয়, ডিপফেক। কিন্তু আজ, বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে নালিশ ঠুকল তৃণমূল কংগ্রেস। শুভেন্দু–সহ আরও কজন বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে নালিশ করা হয়েছে, মিথ্যে ধর্ষণের অভিযোগ করার জন্য। সন্দেশখালির বিজেপি নেতাদের সেই ভিডিয়ো তুলে ধরা হয়েছে।
এই ঘটনায় এখন বিজেপির অস্বস্তি চরমে পৌঁছেছে। কারণ গোটা বিষয়টি একটা সুন্দর সাজানো ষড়যন্ত্র এখন তা প্রকাশ হয়ে গিয়েছে। যদিও স্টিং অপারেশনের ভিডিয়ো যাচাই করে দেখেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা ডিজিটাল। তবে তিনজন মহিলা এবার সরাসরি এই দাবি করেছেন সংবাদমাধ্যমের সামনে। তাঁদের সাদা কাগজে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছিল। পরে পুলিশ নোটিশ বাড়িতে দিতে তাঁদের চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যায়। কারণ ওই নোটিশ✃ে লেখা ছিল, তাঁরা ধর্ষিতা হয়েছেন বলে অভিযো𝓰গ করেছেন। এই মিথ্যে সাজানো অভিযোগ শোনা গিয়েছে বিজেপি নেতার মুখে। সেটাই এবার তুলে ধরা হয়েছে নির্বাচন কমিশনে।
এখন এই মহিলারা মিথ্যে মামলার অভিযোগ প্রত্যাহার করতে চান বলে জানিয়েছꦡেন। আর যিনি এই কাজ করিয়েছেন সেই বিজেপি নেত্রী পিয়ালি দাস ওরফে মাম্পি দাসের শাস্তি দাবি করেছেন। সন্দেশখালির মহিলাদের সম্ভ্রম নিয়ে ছেলেখেলা করা হয়েছে বলে তাঁদের অভিযোগ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সুর সপ্তমে চড়িয়ে রবিবার বলেছেন, বাংলার মা–বোনেদের ইজ্জতকে অসম্মান করবেন না। মা–বোনেদের সম্মান চলে গেলে তা ফেরত পাওয়া যায় না। আর এখানে🔯র মহিলারাই বলছেন তাঁদের সম্ভ্রম নিয়ে ছেলেখেলা এবং অপমান করা হয়েছে। তাই নালিশ জমা পড়ল কমিশনে।