লোকসভা ভোটের সূচি 2024
২০২৪ সাল হল ভারতের ভোটের বছর। আরও স্পষ্টভাবে বলতে গেলে ২০২৪ সাল হল ভারতে লোকসভা ভোটের বছর। যে নির্বাচনের উপরই নির্ভর করে যে পরবর্তী পাঁচ বছর কাদের হাতে দেশের শাসনভার থাকবে। আর এবার হচ্ছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। মোট আসন সংখ্যা ৫৪৩। নিয়ম অনুযায়ী, যে দল এককভাবে ২৭২ আসন পেয়ে যাবে, সেই দল সরকার গঠন করবে। অর্থাৎ ২৭২ হল লোকসভা নির্বাচনের ম্যাজিক ফিগার। আর সেই ম্যাজিক ফিগার ছোঁয়ার জন্যই দীর্ঘদিনের লড়াই।
২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে মোট সাত দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছিল - ১১ এপ্রিল (প্রথম দফা), ১৮ এপ্রিল (দ্বিতীয় দফা), ২৩ এপ্রিল (তৃতীয় দফা), ২৯ এপ্রিল (চতুর্থ দফা), ৫ মে (পঞ্চম দফা), ১২ মে (ষষ্ঠ দফা) এবং ১৯ মে (সপ্তম দফা)। পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা আসনের সংখ্যা ৪২টি হলেও ২০১৯ সালে রাজ্যে সাতটি দফাতেই ভোটগ্রহণ হয়েছিল। প্রথম দফায় পশ্চিমবঙ্গের দুটি আসনে, দ্বিতীয় দফায় পশ্চিমবঙ্গের তিনটি আসনে, তৃতীয় দফায় পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি আসনে, চতুর্থ দফায় পশ্চিমবঙ্গের আটটি আসনে, পঞ্চম দফায় পশ্চিমবঙ্গের সাতটি আসনে, ষষ্ঠ দফায় পশ্চিমবঙ্গের আটটি আসনে এবং সপ্তম দফায় পশ্চিমবঙ্গের ন'টি আসনে ভোটগ্রহণ হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি সাতটি দফাতেই ভোট হয়েছিল বিহার এবং উত্তরপ্রদেশে। জম্মু ও কাশ্মীরে পাঁচটি দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছিল। চারটি দফায় ভোট হয়েছিল ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা এবং মহারাষ্ট্রে। তিনটি দফায় ভোটগ্রহণ করেছিল অসম এবং ছত্তিশগড়ে। কর্ণাটক, মণিপুর, ত্রিপুরা এবং রাজস্থানে দুটি দফায় মিটে গিয়েছিল ভোট। বাকি রাজ্যগুলিতে একটি দফায় ভোট মিটে গিয়েছিল। সার্বিকভাবে প্রথম দফায় ৯১টি আসনে, দ্বিতীয় দফায় ৯৭টি আসনে, তৃতীয় দফায় ১১৫টি আসনে, চতুর্থ দফায় ৭১টি আসনে, পঞ্চম দফায় ৫১টি আসনে, ষষ্ঠ দফায় ৫৯টি আসন এবং সপ্তম দফায় ৫৯টি আসনে ভোটগ্রহণ হয়েছিল। তারপর ফলাফল প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৯ সালের ২৩ মে।
২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গের কোন আসনে কবে ভোট হয়েছিল? প্রথম দফায় কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে ভোটগ্রহণ হয়েছিল। দ্বিতীয় দফায় জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং এবং রায়গঞ্জে ভোট হয়েছিল। তৃতীয় দফায় ভোট হয়েছিল বালুরঘাট, মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, জঙ্গিপুর এবং মুর্শিদাবাদে। চতুর্থ দফায় বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোল, বোলপুর এবং বীরভূমে ভোট হয়েছিল। পঞ্চম দফায় ভোট হয়েছিল বনগাঁ, ব্যারাকপুর, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, শ্রীরামপুর, হুগলি এবং আরামবাগে। ষষ্ঠ দফায় তমলুক, কাঁথি, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া এবং বিষ্ণুপুরে ভোট হয়েছিল। সপ্তম দফায় ভোট হয়েছিল বনগাঁ, ব্যারাকপুর, দমদম, বারাসত, বসিরহাট, জয়নগর, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, যাদবপুর, কলকাতা দক্ষিণ এবং কলকাতা উত্তর।
২০১৪ সালে নয় দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছিল। ৭ এপ্রিল থেকে ভোট শুরু হয়েছিল। চলেছিল ১২ মে পর্যন্ত। প্রথম দফায় (৭ এপ্রিল) ছটি আসনে ভোট হয়েছিল। দ্বিতীয় দফায় (৯ এপ্রিল) সাতটি আসনে ভোট হয়েছিল। তৃতীয় দফায় (১০ এপ্রিল) ৯২টি আসনে ভোট হয়েছিল। চতুর্থ দফায় (১২ এপ্রিল) মাত্র পাঁচটি আসনে ভোট হয়েছিল। পঞ্চম দফায় (১৭ এপ্রিল) আসনের সংখ্যা ছিস ১২২। ষষ্ঠ দফায় (২৪ এপ্রিল) ১১৭টি আসনে ভোট হয়েছিল। সপ্তম দফায় (৩০ এপ্রিল) ৮৯টি আসনে ভোট হয়েছিল। অষ্টম দফায় (৭ মে) ভোট হয়েছিল ৬৪টি আসনে। আর নবম দফায় (১২ মে) ৪১টি আসনে ভোট হয়েছিল।
২০১৪ সালে বিহার এবং উত্তরপ্রদেশে ছয় দফায় ভোট হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে পাঁচটি দফায় ভোট হয়েছিল। প্রথম দফায় ভোট হয়েছিল কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং দার্জিলিঙে। দ্বিতীয় দফায় ভোট হয়েছিল রায়গঞ্জ, বালুরঘাট, মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, জঙ্গিপুর এবং মুর্শিদাবাদে। তৃতীয় দফায় 🐟ভোট হয়েছিল হাওড়া, উলুবেড়িয়া, শ্রীরামপুর, হুগলি, আরামবাগ, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোল, বোলপুর এবং বীরভূমে। চতুর্থ দফায় ভোট হয়েছিল ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর এবং আসানসোলে। পঞ্চম দফায় ভোট হয়েছিল বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, নগাঁ, ব্যারাকপুর, দমদম, বারাসত, বসিরহাট, জয়নগর, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, যাদবপুর, কলকাতা দক্ষিণ, কলকাতা উত্তর, তমলুক, কাঁথি এবং ঘাটাল। আর ২০০৯ সালে পাঁচটি দফায় ভোট হয়েছিল দেশে। ১৬ এপ্রিল থেকে ১৩ মে পর্যন্ত ভোট হয়েছিল।
২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে মোট সাত দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছিল - ১১ এপ্রিল (প্রথম দফা), ১৮ এপ্রিল (দ্বিতীয় দফা), ২৩ এপ্রিল (তৃতীয় দফা), ২৯ এপ্রিল (চতুর্থ দফা), ৫ মে (পঞ্চম দফা), ১২ মে (ষষ্ঠ দফা) এবং ১৯ মে (সপ্তম দফা)। পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা আসনের সংখ্যা ৪২টি হলেও ২০১৯ সালে রাজ্যে সাতটি দফাতেই ভোটগ্রহণ হয়েছিল। প্রথম দফায় পশ্চিমবঙ্গের দুটি আসনে, দ্বিতীয় দফায় পশ্চিমবঙ্গের তিনটি আসনে, তৃতীয় দফায় পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি আসনে, চতুর্থ দফায় পশ্চিমবঙ্গের আটটি আসনে, পঞ্চম দফায় পশ্চিমবঙ্গের সাতটি আসনে, ষষ্ঠ দফায় পশ্চিমবঙ্গের আটটি আসনে এবং সপ্তম দফায় পশ্চিমবঙ্গের ন'টি আসনে ভোটগ্রহণ হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি সাতটি দফাতেই ভোট হয়েছিল বিহার এবং উত্তরপ্রদেশে। জম্মু ও কাশ্মীরে পাঁচটি দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছিল। চারটি দফায় ভোট হয়েছিল ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা এবং মহারাষ্ট্রে। তিনটি দফায় ভোটগ্রহণ করেছিল অসম এবং ছত্তিশগড়ে। কর্ণাটক, মণিপুর, ত্রিপুরা এবং রাজস্থানে দুটি দফায় মিটে গিয়েছিল ভোট। বাকি রাজ্যগুলিতে একটি দফায় ভোট মিটে গিয়েছিল। সার্বিকভাবে প্রথম দফায় ৯১টি আসনে, দ্বিতীয় দফায় ৯৭টি আসনে, তৃতীয় দফায় ১১৫টি আসনে, চতুর্থ দফায় ৭১টি আসনে, পঞ্চম দফায় ৫১টি আসনে, ষষ্ঠ দফায় ৫৯টি আসন এবং সপ্তম দফায় ৫৯টি আসনে ভোটগ্রহণ হয়েছিল। তারপর ফলাফল প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৯ সালের ২৩ মে।
২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গের কোন আসনে কবে ভোট হয়েছিল? প্রথম দফায় কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে ভোটগ্রহণ হয়েছিল। দ্বিতীয় দফায় জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং এবং রায়গঞ্জে ভোট হয়েছিল। তৃতীয় দফায় ভোট হয়েছিল বালুরঘাট, মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, জঙ্গিপুর এবং মুর্শিদাবাদে। চতুর্থ দফায় বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোল, বোলপুর এবং বীরভূমে ভোট হয়েছিল। পঞ্চম দফায় ভোট হয়েছিল বনগাঁ, ব্যারাকপুর, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, শ্রীরামপুর, হুগলি এবং আরামবাগে। ষষ্ঠ দফায় তমলুক, কাঁথি, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া এবং বিষ্ণুপুরে ভোট হয়েছিল। সপ্তম দফায় ভোট হয়েছিল বনগাঁ, ব্যারাকপুর, দমদম, বারাসত, বসিরহাট, জয়নগর, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, যাদবপুর, কলকাতা দক্ষিণ এবং কলকাতা উত্তর।
২০১৪ সালে নয় দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছিল। ৭ এপ্রিল থেকে ভোট শুরু হয়েছিল। চলেছিল ১২ মে পর্যন্ত। প্রথম দফায় (৭ এপ্রিল) ছটি আসনে ভোট হয়েছিল। দ্বিতীয় দফায় (৯ এপ্রিল) সাতটি আসনে ভোট হয়েছিল। তৃতীয় দফায় (১০ এপ্রিল) ৯২টি আসনে ভোট হয়েছিল। চতুর্থ দফায় (১২ এপ্রিল) মাত্র পাঁচটি আসনে ভোট হয়েছিল। পঞ্চম দফায় (১৭ এপ্রিল) আসনের সংখ্যা ছিস ১২২। ষষ্ঠ দফায় (২৪ এপ্রিল) ১১৭টি আসনে ভোট হয়েছিল। সপ্তম দফায় (৩০ এপ্রিল) ৮৯টি আসনে ভোট হয়েছিল। অষ্টম দফায় (৭ মে) ভোট হয়েছিল ৬৪টি আসনে। আর নবম দফায় (১২ মে) ৪১টি আসনে ভোট হয়েছিল।
২০১৪ সালে বিহার এবং উত্তরপ্রদেশে ছয় দফায় ভোট হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে পাঁচটি দফায় ভোট হয়েছিল। প্রথম দফায় ভোট হয়েছিল কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং দার্জিলিঙে। দ্বিতীয় দফায় ভোট হয়েছিল রায়গঞ্জ, বালুরঘাট, মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, জঙ্গিপুর এবং মুর্শিদাবাদে। তৃতীয় দফায় 🐟ভোট হয়েছিল হাওড়া, উলুবেড়িয়া, শ্রীরামপুর, হুগলি, আরামবাগ, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোল, বোলপুর এবং বীরভূমে। চতুর্থ দফায় ভোট হয়েছিল ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর এবং আসানসোলে। পঞ্চম দফায় ভোট হয়েছিল বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, নগাঁ, ব্যারাকপুর, দমদম, বারাসত, বসিরহাট, জয়নগর, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, যাদবপুর, কলকাতা দক্ষিণ, কলকাতা উত্তর, তমলুক, কাঁথি এবং ঘাটাল। আর ২০০৯ সালে পাঁচটি দফায় ভোট হয়েছিল দেশে। ১৬ এপ্রিল থেকে ১৩ মে পর্যন্ত ভোট হয়েছিল।
- দফা 1
- দফা 1A
- দফা 2
- দফা 2A
- দফা 3
- দফা 4
- দফা 5
- দফা 6
- দফা 7
শেষ কয়েকটি লোকসভা নির্বাচনে একেবারে ভেঙে-ভেঙে ভোট করছে নির্বাচন কমিশন। পশ্চিমবঙ্গে মোট ৪২টি লোকসভা আসন আছে - কোচবিহার (তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত), আলিপুরদুয়ার (তফসিলি উপজাতির জন্য সংরক্ষিত), জলপাইগুড়ি (তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত), দার্জিলিং, রায়গঞ্জ, বালুরঘাট, মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, জঙ্গিপুর, মুর্শিদাবাদ, বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট (তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত), বর্ধমান পূর্ব (তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত), বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোল, বোলপুর (তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত), বীরভূম, বনগাঁ, ব্যারাকপুর, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, শ্রীরামপুর, হুগলি, আরামবাগ (তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত), তমলুক, কাঁথি, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম (তফসিলি উপজাতির জন্য সংরক্ষিত), মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর (তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত), বনগাঁ (তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত), ব্যারাকপুর, দমদম, বারাসত, বসিরহাট, জয়নগর (তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত), মথুরাপুর (তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত), ডায়মন্ড হারবার, যাদবপুর, কলকাতা দক্ষিণ এবং কলকাতা উত্তর।
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে ২২টি আসনে জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপির ঝুলিতে গিয়েছিল ১৮টি আসন। দুটি আসনে জিতেছিল কংগ্রেস। আলিপুরদুয়ারে জিতেছিলেন বিজেপির জন বারলা। আরামবাগে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের অপরূপা পোদ্দার। আসানসোলে জিতেছিলেন বিজেপির বাবুল সুপ্রিয়। বহরমপুরে জিতেছিলেন কংগ্রেসের অধীর চৌধুরী। বালুরঘাটে জিতেছিলেন বিজেপির সুকান্ত মজুমদার। বনগাঁয় জিতেছিলেন বিজেপির শান্তনু ঠাকুর। বাঁকুড়ায় জিতেছিলেন বিজেপির সুভাষ সরকার। বারাসতে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের কাকলি ঘোষদস্তিদার। বর্ধমান-পূর্বে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সুনীলকুমার মণ্ডল। ব্যারাকপুরে জিতেছিলেন বিজেপির অর্জুন সিং। বসিরহাটে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের নুসরত জাহান। বীরভূমে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের শতাব্দী রায়। বিষ্ণুপুরে জিতেছিলেন বিজেপির সৌমিত্র খাঁ। বোলপুরে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের অসিত মাল। বর্ধমান-দুর্গাপুরে জিতেছিলেন বিজেপির সুরেন্দ্র আলুওয়ালিয়া। কোচবিহারে জিতেছিলেন বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক। দার্জিলিঙে জিতেছিলেন বিজেপির রাজু বিস্ত। ডায়মন্ড হারবার থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দমদম থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সৌগত রায়। ঘাটাল থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের দীপক অধিকারী (দেব)। হুগলি থেকে জিতেছিলেন বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায়। হাওড়া থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। যাদবপুর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মিমি চক্রবর্তী। জলপাইগুড়ি থেকে জিতেছিলেন বিজেপির জয়ন্ত কুমার। জঙ্গিপুর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের খলিলুর রহমান। ঝাড়গ্রাম থেকে জিতেছিলেন কুনার হেমব্রম। জয়নগর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিমা মণ্ডল। কাঁথি থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের শিশির অধিকারী। কলকাতা দক্ষিণ থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মালা রায়। কলকাতা উত্তর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কৃষ্ণনগর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র। মালদা দক্ষিণ থেকে জিতেছিলেন কংগ্রেসের আবু হাসেম। মালদা উত্তর থেকে জিতেছিলেন বিজেপির খগেন মুর্মু। মথুরাপুর থেকে জিতেছিলেন কংগ্রেসের চৌধুরীমোহন জাটুয়া। মেদিনীপুর থেকে জিতেছিলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। মুর্শিদাবাদ থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের আবু তাহের খান। পুরুলিয়া থেকে জিতেছিলেন বিজেপির জ্যোতিরಌ্ময় সিং মাহাতো। রায়গঞ্জ থেকে জিতেছিলেন বিজেপির দেবশ্রী চৌধুরী। রানাঘাট থেকে জিতেছিলেন বিজেপির জগন্নাথ সরকার। শ্রীরামপুর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তমলুক থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের দিব্যেন্দু অধিকারী। উলুবেড়িয়া থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাজদা আহমেদ।
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে ২২টি আসনে জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপির ঝুলিতে গিয়েছিল ১৮টি আসন। দুটি আসনে জিতেছিল কংগ্রেস। আলিপুরদুয়ারে জিতেছিলেন বিজেপির জন বারলা। আরামবাগে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের অপরূপা পোদ্দার। আসানসোলে জিতেছিলেন বিজেপির বাবুল সুপ্রিয়। বহরমপুরে জিতেছিলেন কংগ্রেসের অধীর চৌধুরী। বালুরঘাটে জিতেছিলেন বিজেপির সুকান্ত মজুমদার। বনগাঁয় জিতেছিলেন বিজেপির শান্তনু ঠাকুর। বাঁকুড়ায় জিতেছিলেন বিজেপির সুভাষ সরকার। বারাসতে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের কাকলি ঘোষদস্তিদার। বর্ধমান-পূর্বে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সুনীলকুমার মণ্ডল। ব্যারাকপুরে জিতেছিলেন বিজেপির অর্জুন সিং। বসিরহাটে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের নুসরত জাহান। বীরভূমে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের শতাব্দী রায়। বিষ্ণুপুরে জিতেছিলেন বিজেপির সৌমিত্র খাঁ। বোলপুরে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের অসিত মাল। বর্ধমান-দুর্গাপুরে জিতেছিলেন বিজেপির সুরেন্দ্র আলুওয়ালিয়া। কোচবিহারে জিতেছিলেন বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক। দার্জিলিঙে জিতেছিলেন বিজেপির রাজু বিস্ত। ডায়মন্ড হারবার থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দমদম থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সৌগত রায়। ঘাটাল থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের দীপক অধিকারী (দেব)। হুগলি থেকে জিতেছিলেন বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায়। হাওড়া থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। যাদবপুর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মিমি চক্রবর্তী। জলপাইগুড়ি থেকে জিতেছিলেন বিজেপির জয়ন্ত কুমার। জঙ্গিপুর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের খলিলুর রহমান। ঝাড়গ্রাম থেকে জিতেছিলেন কুনার হেমব্রম। জয়নগর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিমা মণ্ডল। কাঁথি থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের শিশির অধিকারী। কলকাতা দক্ষিণ থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মালা রায়। কলকাতা উত্তর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কৃষ্ণনগর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র। মালদা দক্ষিণ থেকে জিতেছিলেন কংগ্রেসের আবু হাসেম। মালদা উত্তর থেকে জিতেছিলেন বিজেপির খগেন মুর্মু। মথুরাপুর থেকে জিতেছিলেন কংগ্রেসের চৌধুরীমোহন জাটুয়া। মেদিনীপুর থেকে জিতেছিলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। মুর্শিদাবাদ থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের আবু তাহের খান। পুরুলিয়া থেকে জিতেছিলেন বিজেপির জ্যোতিরಌ্ময় সিং মাহাতো। রায়গঞ্জ থেকে জিতেছিলেন বিজেপির দেবশ্রী চৌধুরী। রানাঘাট থেকে জিতেছিলেন বিজেপির জগন্নাথ সরকার। শ্রীরামপুর থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তমলুক থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের দিব্যেন্দু অধিকারী। উলুবেড়িয়া থেকে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাজদা আহমেদ।