ভোট এলেই ডিউটি এড়িয়ে যাওয়ার জন্য নানা🌳 অজুহাত খাড়া করা হয়। কারোর পেটে ব্যাথা। কারোর আবার প্রেসার বেড়ে যায়। তবে এবার কিন্তু ভোটের ডিউটি এড়িয়ে যাওয়ার কাজটা অত সহজে করা যাবে না। এনিয়ে এবার কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে প্রশাসন।
তবে শুধু প্রেসক🌱্রিপশন দেখিয়ে আর আবেদনপত্র দেখিয়ে ভোটের ডিউটি থেকে ছাড় পাওয়া যাবে এমনটা নয়। এবার ভোটের ডিউটি থেকে রেহাই পেতে গেলে 🤡নির্দিষ্ট মেডিক্যাল বোর্ডের সামনে হাজির হতে হবে তাঁকে। তারপর মেডিক্যাল বোর্ড যে রায় দেবে সেই সংক্রান্ত পদক্ষেপ নেবে কমিশন।
এনিয়ে জেলাগুলিতে নির্দিষ্ট পরিকাঠামো তৈ𒐪রি করা হচ্ছে। প্রথম দফায় কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার আর জলপাইগুড়়ি লোকসভা আসনে নির্দিষ্ট ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
জেলার একটি নির্দিষ্ট হাসপাতালে মেডিক্যাল বোর্ড করা হয়েছে। সেই হাসপাতালেই যেতে হবে ভোট কর্মীদের। মানে যারা অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে ভোটের ডিউটি থেকে রেহাই পেতে চান তাদের ওই হাসপাতালের মেডিক্য়াল বোর্ডের সামনে হাজির হতে হবে। ওই মেডিক্যাল বোর্ডের সামনে তাদের আসতে হবে। সেই মতো তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। সেখানে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পরে তাদের যদি মনে হয় তিনি ভোট নেওয়ার মতো পরিস্থিতিতে নেই, তবে তিনি রেহাই পাবেন। আর যদি সেই মেডিক্য়াল বোর্ড মনে করে যে তিনি ভোট নিতে পারবেন। তাঁর কোনও সমস্যা নেই। তবে🃏 তাঁকে ভোটের ডিউটিতে যেতে পারবেন। তবে তিনি আর রেহাই পাবেন না।
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ভোট এলেই🔴 সরকারি কর্মীদের একাংশ নানা অজুহাত নিয়ে হাজির হন প্রশাসনের দুয়ারে। কেউ আসেন প্রেসক্রিপশন নিয়ে , কেউ আসেন ছেলে বা মেয়ের বিয়ের কার্ড নিয়ে। আসল লক্ষ্য় হল ভোটের ডিউটি থেকে রেহাই পাওয়া। অনেক ক্ষেত্রেই এই চিঠির পেছনে আসল কারণ থাকে। আর অন্যদিকে একাধিক ক্ষেত্রে অবশ্🌊য় এই সব আবেদনের পেছনে কতটা সত্য়তা রয়েছে তা খতিয়ে দেখে প্রশাসন।
এক্ষেত্রেও এবারও সেটাই করা হচ্ছে। ম্যানপাওয়ার অ্যান্ড পোলিং পার্সোনেল ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার সেল জেলার একটি নির্দি🍷ষ্ট হাসপাতালে এই মেডিকেল বোর্ডের ব্যবস্থা করছে। সেখানে পরীক্ষা দিতে হবে অসুস্থ সরকারি কর্মীদের। সেখানে ছাড় মিললে তারপরই তারা রেহাই পাবেন। না হলে যেতে হবে ভোটের ডিউটিতে।