একের পর এক রাজ্যে অভিযান চালিয়ে তৃণমূলের জাতীয় দল হয়ে ওঠার চেষ্টা গত বছরই ধাক্কা খেয়েছে। একের পꦡর এক বিধানসভা নির্বাচনে ধাক্কা খেয়ে ঘরে ফিরেছেন ঘরের ছেলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ওদিকে চলে গিয়েছে তৃণমূলের জাতীয় দলের স্বীকৃতি। 🎶লোকসভা নির্বাচনেও বড় ধাক্কা খেলে পশ্চিমবঙ্গের বাইরে ঘাসফুল ফোটানোর চেষ্টা। রাজ্যের বাইরে যে ৬টি আসনে তৃণমূল প্রার্থী দিয়েছিল তার ৬টিতে হার হল তাদের।
আরও পড়ুন - মুস💧লিমরা চাকরি, পরিশ্রুত পানী🍌য় জল, হাসপাতাল চান না, তারা চান শুধু তোষণ: শুভেন্দু
পড়তে থাকুন - কেউ যদি মনে করে থাকেন এই ফলে দুর্নীতি ꧋করার লাইসেন্স পেয়ে গেলেন, ভুল করছেন: শমীক
এবার রাজ্যের বাইরে সাংসদ দলে আসবে বলে আশায় বুক বেঁধেছিলেন তৃণমূলের অনেক নেতা। কারণ উত্তর প্রদেশে তৃণমূলকে ১টি আসন ছেড়েছিলেন সমাজবাদী পার্টির সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। ভদোহি আসনে তৃণমূলের টিকিটে প্রতিদ্বন্দিতা করেন ললিতেশপতি ত্রিপাঠী। তৃণমূলের টিকিকে প্রতিদ্বন্দিতা করলেও প্রার্থী বাছাই থেকে প্রচার যাবতীয় কাজ করেছিলেন সেখানকার সামজবাদী পার্✨টির প্রার্থীরা। উত্তর প্রদেশে ইন্ডি জোটের ব্যাপক সাফল্যের মধ্যেও সেই আসনটি দখল করতে পারেনি তৃণমূল। বিজেপি প্রার্থী বিনোদ কুমার বিন🔜্দের কাছে প্রায় ৪৪ হাজার ভোটে পরাজিত হয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী। ললিতেশপতি সেখানে পেয়েছেন ৪ লক্ষ ১৬ হাজার ভোট।
বাকি রাজ্যগুলিতে তৃণমূলের হাল আরও খারাপ। অসমে চারটি আসনে প্রার্থী দিলেও কোনও দাগ কাটতে পারেনি তৃণমূল। অসমের বরপেটা আসনে তৃণমূল প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ১৬,৫০০ ভোট। ওই আসনে জিতেছে অসম গণপরিষদ। বাঙালি অধ্যুষিত শিলচর আসনে তৃণমূল প⛎্রার্থী রাধ🔥েশ্যাম বিশ্বাস পেয়েছেন ২০ হাজার ৫০০ ভোট। কোকরাঝাড় আসনে তৃণমূল প্রার্থী গৌরীশংকর শরণিয়া পেয়েছে ২৩ হাজার ৫০০ ভোট। লখিমপুর আসনে তৃণমূল প্রার্থী ঘনকান্ত চুতীয়া পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৯৭টি ভোট।
এছাড়া মেঘালয়ের তুরা আসনে জ়েনিথ সাংমাকে প্রার্থী করেছিল তৃণমꦯূল। ৪৮৭০০ ভ♍োট পেয়ে ওই আসনে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন - লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশ হতেই সন♒্দেশখালি নিয়ে মুখ খুললেন মমতা, বললেন…
২০🅠২৪ লোকসভা নির্বাচনের আগে দেশের বেশ কয়েকটি ছোট রাজ্যে সরকার গঠনের লক্ষ্যে ২০২১ সালের পর থেকে কাজ শুরু করেছিল তৃণমূল। গোয়া - ত্রিপুরাಌর ভরাডুবির পর সেই সম্ভাবনা আগেই নির্মূল হয়ে গিয়েছিল। এবার লোকসভা নির্বাচনেও পশ্চিমবঙ্গের বাইরে বেরতে পারল না পশ্চিমবঙ্গের শাসকদল।