যারা নাগরিকত্ব সংশোধিত আইন নিয়ে বিরোধিতা করছিল তাদের মুখে ঝামা ঘষে দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার সিএএ নিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা শান্তনু ঠাকুর। আজ ঠাকুরনগর ঠাকুরবাড়িতে সিএএ ইস্যুতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন শান্তনু ঠাকুর। বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী বলেন, 'যারা ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে এদেশে চলে এসেছিলেন তাঁদেরকে উদ্বাস্তু বলা হত। এবার থেকে কেউ আর তাঁদেরকে বাংলাদেশি বা উদ্বাস্তু বলবে না। এত দিন ধরে তাঁদেরকে কাগজ-কলমের দিক থেকে হেনস্তা হতে হত। সেই সমস্যার সমাধান হয়েছে।' (আরও পড়ুন: CAA-তে নাগরিকত্ব পাওয়ার আগেই ভারতে ভোট দিয়েছেন বাংলার বিকাশ-শান্💛তিলতারা!)
আরও পড়ুন: বিবেকানন্দ রকে ধ্যানমগ্ন মোদীর 🎃প্রথম ছবি প্রকাশ্যে, এই ৪৫ ঘণ্টায় কী খাবেন মোদী?
আরও পড়ুন: হাতে আর কিছুক্ষণ, পকেটের টাকা বাঁচাতে হ꧅লে করতেই হবে আয়কর সংক্রান্ত এই কাজ
শান্তনু আরো বলেন, 'এই নাগরিকত্ব সংশোধিত আইন নিয়ে যারা অপপ্রচার করছিলেন তাঁদেরকে বলতে চাই, যাঁরা আবেদন করেছেন নাগরিকত্ব পেয়েছেন। তাঁদের কোনও কিছু বাতিল হয়নি। এবং যারা নিঃস্বার্থ নাগরিকত্ব বলে চেঁচাচ্ছিলেন, তাঁদেরকে বলছি, সিএএ-তে আবেদন করার জন্য কোনও কাগজ দরকারে পড়েনি। যাঁরা বিরোধিতা করছিলেন তাদের মুখে ঝামা, গরুর গোবর, চুন ঘষে দেয়া হয়েছে।' এদিকে আজ শান্তনু ঠাকুর দাবি করেন, এখনও পর্যন্ত দশ হাজার মতুয়া উদ্বাস্তু সিএএ-তে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছেন। এখনও এর আবেদন প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান শান্তনু। (আরও পড়ুন: মধ্যরাতে EVM কারচুপির চেষ্টা করছিল আইপ্যাক, এবার তমলুকে গুরুতর 🔥অভিযোগ অভিজিতের)
আরও পড়ুন: 'BJP-র কপিরাইট', 'মুসলিমদের প্রথম অধিকার' ♓মন্তব্য করার কথা অস্বীকার মনমোহ🌼নের
আরও পড়ুন: ২১-এর ভোটে তৃণমূলকে ৪🌸০-৫০টা আসনে কারসাজি করে জেতায় আইপ্যাক, বিস্ফোরক শুভেন্দু
উল্লেখ্য, একদিন আগেই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের নয়া বিধিতে বাংলায় বসবাসকারী 🐎'শরণার্থীদের' ভারতের নাগরিকত্ব দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, বাংলার আটনজন 'শরণার্থীকে' নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে সিএএ-তে। তাঁরা উত্তর ২৪ পরগনা এবং নদিয়ার বাসিন্দা। এর আগে সিএএ-তে আবেদন করা ১৪ জনকে প্রথম দফায় নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছিল দিল্লিতে। জানা গিয়েছে, বাংলায় 🤪সিএএ-তে নাগরিকত্ব পাওয়া ব্যক্তিদের শুনানি ও নথি যাচাই করা হয়েছিল পোস্ট অফিসে। বাংলাদেশ থেকে ২০১৪ সালের আগে ভারতে আসার প্রমাণ হিসেবে একজন নাকি আবার ভারতে তৈরি ২০১২ সালের রেশন কার্ড দেখান। এদিকে বাংলাদেশে জন্ম হয়েছে, এমন প্রমাণ না দেখাতে পারলে অবশ্য আটকে যাচ্ছে সংশাপত্র পাওয়ার পথ।