প্রিয়াঙ্কা দেব বর্মন
ডাঃ মানিক সাহাকে সামনে রেখেই ২০২৩ সালের ভোটে লড়তে নেমেছিল বিজেপি। তবে দ্বিতীয়বারের জন্য় জয়ী হয়েছেন মানিক সাহা। দন্ত চিকিℱৎসক হিসাবে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন তিনি। তিনি ছিলেন একসময় তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের ঘনিষ্ঠ। তাঁকে সরিয়েই মাঝপথে মানিক সাহাকে মুখ্য়মন্ত্রীর চেয়ারে বসিয়েছিল বিজেপি। দ্বিতীয়বারেও জিতলেন মানিক সাহা।
বরদোয়ালি আসন থেকে উপনির্বাচনে আশিস সাহাকে পরাজিত করেছিলেন মানিক সাহ♌া। এরপর তিনি মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। সেবার তাঁর ভোটের ব্যবধান ছিল ৬১০৪ ভোট। এবার তিনি ফের আশিস সাহাকে ১২৫৭ ভোটে পরাজিত 🐠করেছেন।
২০২০ সালে তিনি বিজেপির র💦াজ্য সভাপতি হয়েছিল। চার বছরে এই পদে ছিলেন বিপ্লব দেব।
তবে এবার তিনি জয়ের কৃতিত্ব দিলেন মোদী, অমিত শাহ, জেপি নাড্ডাদেরই। দলীয় কর্মীদেরও তিনিꦰ ধন্যবাদ জানান। তাঁদের কঠোর পরিশ্রম ছাড়া এটা সম্ভব ছিল না।
তিনি জানিয়েছেন, শান্তিত𝄹েই ভোট হয়েছে। ভোট পরবর্তী হিংসা যাতে না হয় সেটার জন্য় অনুরোধ করছি। অতীতে যে হিংসার ঘটনা হত তা যাতে ফের না হয় সেটার জন্য সকলকে অনুরোধ করছি। তিনি জানিয়েছেন, উন্নয়নের জন্য় সরকার কাজ করবে। ত্রিপুরাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। ত্রিপুরাকে শ্রেষ্ঠ আসনে বসানোর জন্য় লড়াই চলবে। আমাদের আসল লক্ষ্য হল উন্নয়ন।আমরা সেটাই করে যাব।
এদিকে ২০১৮ সালের সদস্য় সংগ্রহ অভিযানে তিনি সামনের সারিতে ছিলেন। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের বুথ ম্যানেজমেন্ট কমিটির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। রꦫাজনৈতিꩵক জীবনের প্রথম দিকে তিনি শহর এলাকার পৃষ্ঠ প্রমুখ ইনচার্জ থাকতেন।
১৯৫৩ সালে জন্ম। পটনার ব্যাচেলার অফ ডেন্টাল স্টাডিজ প্রোগ্রাম পাস করেছিলেন তিনি। লখনউয়ের কিং জ𝓀র্জ মেডিক্যাল কলেজ থেকে তিনি মাস্টার অফ ডেন্টাল সার্জারি পড়েছি🐷লেন।
তিনি দাঁতের চিকিৎসক হিসাবে কর্মরত ছিলেন।💃 ত্রিপুরা মেডিক্য়াল কলেজেও তিনি চাকরি করতেন। আগরতলা ডাঃ বিআর আম্বেদকর মেমোরিয়াল টিচিং হাসপাতালেও কর্মরত ছিলেন তিনি। ইন্ডিয়ান ডেন্টাল অ্য়াসোসিয়েশন ও ত্রিপুরা সরকারও তাঁকে লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট দিয়েছিল।