তাঁকে দায়িত্ব ⛄নিয়ে নাকি উত্তরপ্রদেশে ‘মাস্টারস্ট্রোক’ দিয়েছে কংগ্রেস। ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটের ফলাফল প্রকাশ হতেই সেই তত্ত্ব পুরোপুরি মুখ থুবড়ে পড়েছিল। এবার বিধানসভা নির্বাচনে তো কংগ্রেসের সেই তত্ত্ব সরয়ুর জলে ভেসে গেল। সেই ভরাডুবির পরে কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরার দাবি, ‘দায়িত্ববান বিরোধী হিসেবে কংগ্রেস কাজ করে যেতে থাকবে।’
২০১৭ সালের বিধানসভা ভোটে সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে জোট করে সাতটি আসন জুটেছিল কংগ্রেসের। এবার সেই সম্বলটুকুও ধরে রাখতে পারেনি হাত শিবির। আপাতত কংগ্রেসের দখলে দুটি আসন আছে। সেই চূড়ান্ত ব্যর্থতার পর টুইটারে প্রিয়াঙ্কা বলেন, ‘গণতন্ত্রে মানুষের ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚভোটই হল শিরোধার্য। আমাদের কর্মী এবং নেতারা কঠোর পরিশ্রম করেছেন, সংগঠন গড়ে তুলেছেন। কিন্তু আমরা সেই কঠোর পরিশ্রমকে ভোটে রূপান্তরিত করতে পারিনি। উত্তরপ্রদেশ এবং মানুষের কল্যাণের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ করছে কংগ্রেস। দায়িত্ববান বিরোধী হিসেবে কংগ্রেস কাজ করে যেতে থাকবে।’
শুধু উত্তরপ্রদেশ নয়, পাঁচটি রাজ্যেই ভরাডুবির মুখে পড়েছে কংগ্রেস। পঞ্জাবে ক্ষমতাচ্যুত হয়েছে। গোয়া এবং উত্তরাখণ্ডের কুর্সি দখলের সুবর্ণ সুযোগ হারিয়েছে। সেই বিষয়টি স্পষ্ট হওয়ার পরে বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে কংগ্রেসের সাংসদ রাহুল গান্ধী বলেন, ‘মানুষের এই রায় স্বচ্ছন্দে মেনে নিচ্ছি। যাঁরা জনতার রায়ে জিতেছেন, তাঁদের জন্য শুভেচ্ছা রইল। কংগ্রেসের সমস্ত কর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবকদের অভিনন্দন জানাই কঠোর পরিশ্রম෴ এবং একাগ্রতার জন্য। আমরা এই ফলাফল থেকে শিক্ষা নেব এবং ভারতের মানুষের জন্য কাজ করে যাব।’