মুর্শিদাবাদের🍌 সাগরদিঘি উপনির্বাচনে বড় ধাক্কা তৃণমূলের। উত্তর পূর্বের রাজ্য়গুলিতেও বৃহস্পতিবার ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হচ্ছে। ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে ভোটের ফলাফলও তৃণমূলের কাছে সুখকর হয়নি বিশেষ। ত্রিপুরায় তো কার্যত শূন্যের পথে। তবে এসবের মধ্যেই মেঘালয়ে অন্তত পাঁচটি আসন পাচ্ছে তৃণমূল। তবে এবার এনিয়ে মুখ খুললেন মমতা।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তারা তো ভোট ক্য়াপচারও ক🌌রতে পারে। এটা তাদের স্বভাব। আমরা ইলেকট্রনিক মেশিন নিয়েও নিশ্চিত নই। আমি মেঘালয়ের মানুষকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। ৬ মাস আগে শুরু করেছিলাম। আমরা🌼 ১৫ শতাংশ ভোট পড়েছি। এটা আমাদের জাতীয়পার্টির মর্যাদা পেতে সহায়তা করবে। আমরাই প্রধান বিরোধী দল হিসাবে থাকব। এদিকে আমার কিছুটা সংশয় রয়েছে। আমরা তৃণমূল কংগ্রেস। আর কংগ্রেস বলে বেড়়িয়েছে আমিও নাকি কংগ্রেসে। কারণ আগে আমি কংগ্রেসে ছিলেন। ত্রিপুরায় ওরা মেজরিটি নয়। এটাও হতে পারে। ওটাও হতে পারে। ওরা অন্যদের কিনতে পারে। এটা তাদের স্বভাব।
এদিকে উত্তর পূর্বের ভোট নিয়ে এবার কার্যত ইভিএমের ঘাড়ে দোষ চাপনোর রাস্তায় হাঁটলেন মমতা। সেই সঙ্গে তাঁর দাবি༺ কংগ্রেস তাঁর ন🍃ামকে ব্যবহার করে এলাকায় বিভ্রান্তি ছড়িয়েছিল।
গত কয়েক🎉 বছর ⛄ধরেই তৃণমূলের নজরে ছিল ত্রিপুরা। ত্রিপুরায় প্রচারে যাওয়ার জন্য নেতা মন্ত্রীদের একেবারে রুটিন ঠিক করে দিয়েছিল তৃণমূল। এমনকী দলের তাবড় নেতারা মাটি কামড়ে লড়াই করেছেন ত্রিপুরায়। কিন্তু নিট ফল প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শূন্য। মেঘালয়ে অন্তত ৫টি আসন তৃণমূল পাচ্ছে বলে সর্বশেষ খবর। এখানে বিজেপি পাচ্ছে ৩টি আসন। সেক্ষেত্রে এটা কিছুটাᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ হলেও আশার খব♏র। কিন্তু সার্বিকভাবে উত্তর পূর্বে ভালো ফল করতে পারেনি টিএমসি। ত্রিপুরায় এককথায় ধরাশায়ী।
এদিকে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে জ🔥াতীয় ক্ষ𝔍েত্রে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করতে একেবারে আদাজল খেয়ে ময়দানে নেমেছিল তৃণমূল। কিন্তু এদিনের ভোটের ফলাফল দেখে দলের একাংশের সব হিসেব উলটে গিয়েছে। এই রেজাল্ট সিট নিয়ে জাতীয় ক্ষেত্রে কীভাবে মুখ দেখানো সম্ভব সেটাও ভেবে পাচ্ছেন না অনেকেই।