দেশে আছড়ে পড়েছে করোনার ' সেকেন্ড ওয়েভ '।ফের একবার পাল্লা দিয়ে বাড়ছে করোনা। দেশের এই করোনা পরিস্থিতির মধ্যেথেকে সবথেকে খারাপ অবস্থা মুম্বইয়ের।সে রাজ্যে করোনা আক্রান্তদের সংখ্যাটা ভাবিয়ে তুলেছে দেশের চিকিৎসকদের এক অংশকে। সাধারণ মানুষ থেকে একাধিক বলি-তারকা কবলে পড়েছে এই ভাইরাসের। ইতিমধ্যেই মুম্বইয়ে নাইট কার্ফুর পাশাপাশি জারি হয়েছে সপ্তাহান্তে লকডাউন। সরকারের তরফে ঘোষণা হয়েছে আপাতত এই নিয়ম লাগু থাকবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত।এমতবস্থায় সলমন খান ঘ⭕োষণা করলেন ফের একবার পিছিয়ে যেতে পারে তাঁর আগামী ছবি ' রাধে : ইওর মোস্ট ওয়ান্টেডভাই '-এর মুক্তির তারিখ। শুধু পিছিয়ে বললে কিছুই বলাহয় না। সলমনের কথা অনুযায়ী, করোনার জন্য বর্তমানে যা পরিস্থিতি,এই অবস্থা চললে বা বেড়ে গেলে এꦕই বছরই নয় বরং আগামী বছরের ' ঈদ '-এ মুক্তি পাবে ' রাধে '। তবে একইসঙ্গে চলতিবছরে এই ছবি রিলিজ হওয়ার একটি ক্ষীণ সম্ভাবনারকথাও জানাতে ভোলেননি ' ভাইজান '। আসুন,জানা যাকগোটা বিষয়টা।
' রাধে ' আদতে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল গতবছরের ঈদে। তবে দেশজুড়ে সে সময়ে করোনার তান্ডব চলে বাধ্য হয়েই চলতি বছরের ঈদে বড়পর্দায় এই ছবি মুক্তির কথা ঘোষণা করেন সলমন।তবে বর্তমানে মুম🃏্বইয়ের করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই সলমন জানালেন পরিস্থিতি যদি এরকমই থাকে কিংবা আরও খারাপ হয় হলে বাধ্য হয়েই তাঁকে ' রাধে '-র রিল🍸িজ ডেট পিছিয়ে আগামী বছরের ঈদ-এ করতে হবে। তবে পাশাপাশি ' ভাইজান ' ও জানান যে যদি সাধারণ মানুষ সবরকম করোনা সতর্কবিধি ও সরকারের বেঁধে দেওয়া নিয়ম মেনে চলে, যদি করোনা নিয়ন্ত্রণে আসে তাহলে ' রাধে ' মুক্তি পাবে নির্ধারিত তারিখেই। সেই ব্যাপারে এই তারকা ও তাঁর প্রোডাকশন টিম যারপরনাই প্রাণপণ চেষ্টা করছেন। তবে একইসঙ্গে এই বলি -তারকার সতর্কবাণী, যদি ফের একবার সম্পূর্ণ লকডাউন ঘোষণা হয় তাহলে সবথেকে বিপাকে পড়বেন গরিব মানুষ। তাই তাঁর অনুরোধ,সবাই যেন করোনাবিধি কঠোরভাবে মেনে চলেন। 'রাধে ' প্রসঙ্গে সলমন বলেন, ' ছবি তো এক না একসময় মুক্তি পাবেই।সে চেষ্টাও আমরা করে চলেছি আপ্রাণ। ' রাধে ' যে দারুণ ব্যবসা করবে এ বিষয়েও আমি নিশ্চিত। কিন্তু আমার ভাবনা শুধু তা নিয়ে নয়। ভীষণভাবে চাই এই পরিস্থিতিতে সবাই যেন সুস্থ থাকেন।সিনেমার থেকেও তা বেশি জরুরি!'
সলমন অনুরাগীদের প্রশ্ন,তাহলে কবেমুক্তি পাবে ' রাধে '? আপাততএই কোটি টাকার প্রশ্নেরজবাব দিতে পারে🧸 কꦏেবলভবিষ্যৎ!