২০০৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে কলকাতা উত্তর পূর্ব আসনে কংগ্রেসের টিকিটে লড়েছিলেন মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়। সেই সময় তাঁর বিপরীতে দাঁড়িয়েছিলেন অজিত পাঁজা (তৃণমূল) এবং মহম্মদ সেলিম (সিপিআইএম)। ভোটে হেরে যান মৌসুমী। জিতে যান মহম্মদ সেলিম। সবথেকে কম ভোট পেয়েছিলেন তিনি। সম্প্রতি মোদীর প্রতি নিজের ভালোবাসা জাহিরꦯ করে নিয়েছেন এক সাক্ষাৎকারে।
ভোটে হারার পর নিজেকে রাজনীতি থেকে একপ্রকার সরিয়েই নিয়েছিলেন অভিনেত্রী। এরপর ২০১৯ সালে বিজেপি-তে যোগ দেন। অভিনেত্র﷽ী সেই সময় জানিয়েছিলেন, ‘অতীতে রাজনীতি খুব বিপজ্জনক ছিল। হারার পর বুঝলাম খেলাটা আসলে অন্যরকম। যেখানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেলতে হয়।’
মৌসুমীর দাবি, ‘তখন রাজনীতি করা মানে তোমাকে তাদের মতো হতে হবে (২০০০-এর দশকে ক্ষমতায় থাকা রাজনীতি দল)। আর যদি স্বচ্ছভাবে রাজনীতি করতে চাও তাহলে কোনও গাড়ি এসে তোমাকে চাপা দিয়ে যাবে। বাড়ির বাচ্চাদের ক্ষতি করবে হয়তো।’ তাঁর সাফ কথা কংগ্রেসের তরফে হারার পরও তাঁর কাছে ফের ভোটে দাঁড়ানোর অফার এসেছিল। কিন্তু ফিরিয়ে দেন। মেয়ে তখন কলেজে। তাই কোনও ঝুঁকি নিতে চাননি। আরও পড়ুন: করণকে ‘দাগা’ দিয়ে ওয়ার ২-র শ্যুট খুব জলদিই! অয়🌳নকে কবে ডেট দিলেন হৃতিক?
তবে এখন পদ্ম শিবির দেশের ক্ষমতায় আসতে ফের ফিরেছেন রাজনীতির দিকে। অভিনেত্রীর মতে, ‘এখন রাজনীতি অনেক খোলামেলা। অনেক ওপেন। এখন মোদীজি আছেন। জয় মোদীজি ছাড়া কিছুই বলার নেই আমার।’ সঙ্গে তাঁর দাবি মোদী সম্পর্কে খারাপ কথা বলার কারণে বহু লোকের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক খারাপ হয়ে গিয়েছে। সম্পর্ক ভেঙেছে। আরও পড়ুন: তৃণমূল নেতা সৌম্যর নামের মেহেন্দি লাগ𝕴ালেন সুদীপ্তা, আজই যাচ্ছেন ছাদনাতল🏅ায়
‘পিকু’ অভিনেত্রী মোসুমী চট্টোপাধ্যায়ের সাফ কথা, ‘আমি সবাইকে বলি আমার সামনে যত ইচ্ছে বিজেপির অন্য নেতাদের নিন্দা করো। আমি কিছু বলব না✱। কিন্তু মোদীজি সম্পর্কে কিছু বললে আমি মোটেই ছেড়ে কথা বলব না। দেশটার জন্য উনি অনেক করেছেন। জিভে কাঁচি চালিয়ে দেব।’
হিন্দি ও বাংলা মিলিয়ে শ খানেকের বেশি ছবিতে দেখা গিয়েছে মৌসুমীকে। কඣলকাতায় জন্ম তাঁর। বাবা প্রাণতোষ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন সেনাবাহিনীতে। সংগীতশ🌠িল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের পুত্র জয় মুখোপাধ্যায়কে বিয়ে করেন মৌসুমী।
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )