২০২৩-এর ১৭ নভেম্বর বিবাহ-বিচ্ছেদ হয় জিতু-নবনীতার। আর আজ ১৪ মার্চ, বৃহস্পতিবার মজার ছলেইꦗ দ্বিতীয়বার বাগদানের খবর পোস্ট করেছিলেন জিতু। যদিও পোস্টের শেষে জিতু নিজেই জানিয়ে দেন পুরোটাই তিনি মজা করে লিখেছেন। লেখেন, ‘আমি এই পোস্টটা একজনের থেকে চুরি করেছি। কারণ, আমি বসে বসে বোর হচ্ছিলাম (একঘেয়ে লাগছিল)’। এদিকে জিতুর পোস্টের কিছু পরেই প্রাক্তন স্বামীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন নবনীতা দাস।
টিভি9 বাংলার কাছে নবনীতা জানান, তিনি অন্যের মাধ্যমে জিতুর সেই মজা করে লেখা পোস্ট দেখ🥂েছেন। তবে তিনি জিতুর কোনও পোস্ট দেখতে পাননা। প্রাক্তন স্বামীর সোশ্যাল মিডিয়ার সঙ্গেও তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার কোনও যোগ নেই। জিতুর সঙ্গে ডিভোর্সের পর এখন তাঁর শুধুই কিছু আইনি প্রক্রিয়া (যা বাকি রয়েছে) নিয়েই কথা হয়। জিতুর জীবনে সত্যিই নতুন কেউ এ🌸সেছেন কিনা তা তাঁর জানা নেই বলে জানান নবনীতা।
আরও পড়ুন-জিতুর ২য় বার এনগেজমেন্টের খবরে প্রাক্তনকে কী বলতে চান? নিজের বিয়ে নিয়েও মুখ খ🌊ুললেন নবনীতা
আর এরপরই কথায় কথায় জিতুর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক কিছু অভিযোগ আনেন নবনীতা দাস। অভিনেত্রী বলেন, ‘জিতꦫুর কাছে আমার এখনও কিছু জিনিস রয়ে গিয়েছে। আমার বিয়ের গয়নাও ওর কাছেই আছে। ডিভোর্সের আগে জিতু বলত সব দিয়ে দেব। কিন্তু এখনও পর্যন্ত আমি আম🌞ার গয়না ফেরত পাইনি।’
নবনীতা জানান, তাঁর ও জিতুর যৌথ লকারে গয়না ছিল। জিতু পরবর্তী সময়ে নাকি জানিয়েছেন, জয়েন্ট লকারে কোনও গয়না নেই। যৌথভাবে একটা ফ্ল্যাটও কিনেছিলেন নবনীতা। ꦕনবনীতার কথায়, সেই অ্যাপার্টমেন্ট নাকি তিনি জিতুর নামেই লিখে দিয়েছেন। নবনীতার কথায়, 🎃তিনি ডিভোর্সের পর জিতুর থেকে কোনও খোরপোশও দাবি করেননি।
এদিকে নবনীতার এই অভিযোগ নিয়ে Hindustan Times Bangla-র তরফে অভিনেতা জিতু কমলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাফ জানান, 'আꦐমি নবনীতার বিষয় এতদিন কিছু বলিনি, বলতেই চাইও ন🍸া'।
জানা যায়, জিতুকে প্রথম প্রেম নিবেদন নাকি করেছিলেন অভিনেত্রী নবনীতা দাস। ২০১৯-এ তাঁদের বিয়ে হয়। এরপর ২০২৩-এর ২৯ জুন নবনীতাই প্রথম সকলকে চমকে দিয়ে ডিভোর্সের খবর পোস্ট করেন। তারপর নভেম্বরে ডিভোর্সের আইনি প্রক্রিয়াও সম্পন্ন হয়। তবে এখনও পর্যন্ত প্রকাশ্যে বারবার নবনীতা সরব হলেও জি💜তু কিন্তু চুপই থেকেছেন। যদিও নাম না করে মাঝে মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় হেঁয়ালি করে কিছু কথা পোস্ট করতে দেখা গিয়েছে জিতুকে। কিন্তু ওই পর্যন্তই…।