'দেউলিয়া' হতে বসার খবরকে সম্পূর্ণ অবাস্তব এবং ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিলেন সংগীত শিল্পী তথা সঞ্চালক আদিত্য নারায়ণ। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে আদিত্যর বয়ান দিয়ে দাবি করা হয়- করোনা জেরে নাকি প্রায় এক বছর বাড়িতে বসে রয়েছেন শিল্পী , তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন💛্টে পরে রয়েছে সাকুল্যে মাত্র ১৮০০০ টাকা। যদি অক্টোবর মাসেও তিনি কোনও কাজ না পান তাহলে এবার তাঁর ব্যবহারের সামগ্রী যেমন তাঁর বাইক ইত্যাদি বিক্রি করা শুরু করতে হবে। উল্লেখ্য চলতি বছর নভেম্বর-ডিসেম্বরেই বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন উদিত পুত্র।
ইন্ডিয়ান আইডলের সঞ্চালকের এমন স্বীকারোক্তিতে শোরগোল পরে যায় নেটদুনিয়ায়। আর এতেই বিস্মিত আদিত্য। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানান উক্ত প্রতিবেদন অনেক রং চড়িয়ে লেখা হয়েছে , এমন কোনও পরিস্থিতি 💦তৈরি হওয়ার কথা নাকি কোনওভাবেই আদিত্য জান𒁃াননি। তবে একটা বিষয়ে খুশি এই মাল্টি ট্যালেন্টেড শিল্পী। ইতিমধ্যেই তাঁর কাছে অসংখ্য ফোন এসেছে-অনেকেই সাহায্য করে তাঁর পাশে দাঁড়াতে চেয়েছেন।তাঁকে ভালোবেসে, তাঁর কথা ভেবে যে এতো মানুষ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন-এতেই রীতিমতো আপ্লুত শিল্পী।
তিনি পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন আচমকাই ঘোষিত লকডাউনের দরুন বহু মানুষেরই অসুবিধা হয়েছে। তবে তাঁর এখনও পর্যন্ত তেমন সমস্যা হয়নি। 'আমি অত্যন্ত বুঝে শুনে পা ফে⛎লি,কোনওদিনও শো অফ করা আমার পছন্দ নয়। একদম সাধারণ জীবন-যাপন করতেই আমি ভালোবাসি। আর 🉐আমার অনুরাগীদের উদ্দেশ্যে জানাই আমি এখন কাজ না করলেও আশা করি আগে আমি যা যা কাজ করেছি এবং সে জন্য যে পারিশ্রমিক পেয়েছি,তাতে এতটা খারাপ অবস্থা আমার হওয়ার কথা নয়। চিন্তা করবেন না, ঈশ্বরের কৃপায় সেই পরিস্থিতি আমার এখনও হয়নি।'
উল্লেখ্য হালেই এক সাক্ষাৎকারে আদিত্য জানান ,'যদি সরকার লকডাউন আরও বাড়ায় তাহলে মানুষকে না খেতে পেয়ে মরতে হবে। আমার যাবতীয় সেভিংস শেষ , বাধ্য হয়ে মিউচুয়াল ফান্ড ভেঙেও তুলে নিয়েছি সব টাকা। এখন ব্যাঙ্কে পরে শেষ সম্বল ১৮,০০০ টাকা। অক্টোবরেও কোনও শো না পেলে আমার অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যাবে। কস্মিন কালেও আমি ভাবিনি এইভাবে এক বছর কোনও কাজ না পেয়ে আমᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚায় বসে থাকতে হবে। আমার মনে হয় অনেকেরই এই অবস্থা। আপনি যদি কোটিপতি না হন , তাহলে এই পরিস্থিতিতে আপনি আরামে বসে খেতে পারেন না।'
প্রসঙ্গত 'শাপিত' কো-স্টার শ্বেতা 🥀আগারওয়ালের সঙ্গে নভেম্বর কিংবা ডিসেম্বরেই বিয়ে করছেন আদিত্য নারায়ণ।