এই তো কয়েকদিন আগের ঘটনা। ছত্তিশগড়ে লাইভ শো করতে গিয়ে কাণ্ড বাঁধিয়ে বসেছিলেন গায়ক উদিত নারায়ণ পুত্র আদিত্য নারায়ণ। ছত্তিশগড়ের ভিলাইয়ের রুংটা আর ২ কলেজে তাঁর শো চলাকালীন আচমকাই এক ব্যক্তির ফোন ছ⛎ুঁড়ে ফেলে দেন। শুধু তাই নয়, হাতে থাকা মাইক দিয়ে এক ব্যক্তিতে আঘাতও করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় সেই ভিডিয়ো। ঘটনা ঘিরে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়।
এই উদিত পুত্র আদিত্যর মেজাজ হারানো নিয়ে ইতিমধ্যেই 🌠চর্চা শুরু হয়েছে। কেন এমন কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন তিনি? অবশেষে বিতর্কিত ঘটনা নিয়ে মুখ খুলেছেন আদিত্য নারায়ণ।
আদিত্যর বক্তব্য
ঘটনা প্রসঙ্গ𓂃ে জুম এন্টারটেইনমেন্টের কাছে খুবই সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রেখেছেন আদিত্য নারায়ণ। তিনি বলেন, ‘সত্যি বলছি, নো কমেন্টস। আমি ঈশ্বরের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য। এটুকুই শুধু বলব’।
কী ঘটেছিল?
ভাইরাল ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, ছত্তিশগড়ের এক কলেজে ওপেন এয়ার কনসার্ট করছেন আদিত্য নায়ারণ। সব ভালোই চলছিল। মাঝে তাল কেটে যায়! অগণিত অনুরাগী এসেছিলেন তাঁর গান শুনতে। মঞ্চে দিব্যি শাহরুখ খানের ‘ডন’ (২০০৬) ছবির ‘আজ কী রাত’ গানটি গাইছিলেন উদিতপুত্র। আর মাঠে দর্শক-শ্রোতাদের উন্মাদনা তখন তুঙ্গে। অনেকেই হাত বাড়িয়ে মোবাইল ফোনে সেই মুহূর্ত রেকর্ড করছিলেন। এক অনুরাগী তাঁর ফোনে গায়কের গান রেকর্ড করছিলেন। আচমকাই তাঁর হাতᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ থেকে ফোন কেড়ে নিয়ে ফেলে দেন আদিত্য। শুধু তাই নয়, হাতে থাকা মাইক দিয়ে ব্যক্তিতে মারধরও করেন।
মুখ খোলেন ইভেন্ট ম্যানেজার
ভিডিওটি দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই আদিত্য নারায়ণের সমালোচনা করেছেন। তবে ইভেন্ট ম্যানেজারের দাবি, ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি কলেজের ছাত্রই নন। তাঁর দাবি, উনি আদিত্যর পায়ে একাধিকবার ফোন ঠুকে দেন। এরপর আদিত্যর পা টেনে ধরলে নাকি গায়কের ধৈর্যের বাধ ভেঙে যায়। ছেলেটি যদি সঠিক হত তবে সে এগিয়ে এসে নিজের বক্তব্য জানাত। এছাড়াও কলেজ কর্তৃপক্ষকে বলত যে তার সঙ্গে ঠিক কী ঘটেছে। আমি বহু বছর ধরে ওই কলেজের সঙ্গে যুক্ত। কলেজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে এর ༺থেকে ভাল কনসার্ট কখনও হয়নি। অথচ ওই ছাত্রের সঙ্গে প্রায় ২০০টি সেলফি তুলেছেন আদিত্য। ওই ঘটনা ছাড়া বাকি কনসার্টটি ভালোভাবেই শেষ হয়েছে।