সোশ্যাল মিডিয়া সেনসেন উরফি জাভেদ আর মালাইকা আরোরা পড়েলন বড় সমস্যায়। দুজনের উপরেই অভিযোগ উঠেছে দেশে অশ্লীলতা ছড়ানোর। কিছু সমাজকর্মী ও এনজিওর তরফে যৌথভাবে এই অভিযোগ আনা হয়েছে। পুলিশ কমিশনারের কাছে এই নিয়ে একটা চিঠিও পৌঁছেছে। প্রমাণ হিসেবে তাঁ🎃দের দুজনের কিছু ছবিও পেশ করা হয়েছে। খবর অনুযায়ী, যে সংস্থার তরফে এই অভিযোগ তোলা হয়েছে তাঁরা লিখেছে ভারতীয় সংস্কৃতির বিরোধী মালাইকা আরোরা আর উরফি জাভেদের পোশাক। যার ফলে দেশের যুবসমাজের কাছে পৌঁছবে ভুল বার্তা। আমাদের দেশে নারীকে ভগবানের সম্মান দেওয়া হয়। তাই অভিযোগ গ্রহণ করে মালাইকা আর উরফির নামে জলদি এফআফআর ধার্য করা উচিত।
সম্প্রতি নগ্ন হয়ে ক্যামেরার সমানে এসেছিলেন উরফি। যেখানে তাঁর গায়ে ছিল শুধু প্যান্টি। হাত দিয়ে ঢেকেছিলেন স্তনবৃন্ত। যার ফলে কম বিতর্ক হয়নি। মালাইকার পোশাক তো বরাবরই কটাক্ষের বিষয়। আঁটোসাঁটো প্যান্ট হোক বা ছোট ঝুলের ড্রেস, অর্জুন কাপুরের বান্ধবীকে নিয়ে চর্চা চলতেই থাকে। দিনকয়েক আগে ন্যুড রঙের স্ল্যাকস পরে জিম থেকে বের হতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। সেটা নিয়েও বিতর্ক উঠেছিল। আরও পড়ুন: ‘পিলু’তে রঞ্জা-মল্লারের প্র💫েমে নꦺতুন কাঁটা, আসছে ‘কী করে বলব তোমায়’ অভিনেত্রী
এর আগেও বিনা পোশাকে ভিডিয়ো শেয়ার করেছিলেন উরফি। দেখা গিয়েছিল চরিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে গোলাপের পাপড়ি। মধ্যেখানে শুয়ে আছেন উরফি। গোপনাঙ্গের জায়গাটুকু মাত্র গোলাপের পাপড়িতে ঢাকা। আরও পড়ুন: ‘প্র🤡েগন্যান্সি সবসময় অ🌠তটাও মিষ্টি না’, মা হতে চলা সোনম সোশ্যালে কেন লিখলেন এমন?
জীবন নিজের শর্তে বাঁচতে পছন্দ করেন উরফি। নেটদুনিয়ায় নানারকম হাসি-ঠাট্টা চলে তাঁকে নিয়ে। কেউ বলেন, কাপড়ের ঘাটতি হয়েছে অভিনেত্রীর। কেউ কেউ আবার অভিনেত্রীর 🐎পোশাক বাছাই ও ফ্যাশনের রুচি নিয়েও প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন। তবে উরফির সাফ মন্তব্য, ‘আমি সত্যিই বিষয়গুলোকে পাত্তা দিই না। কয়েকজন আমার পোশাক নিয়ে কী বলল না বলল, তা নিয়ে কেন ভাবব বলুন তো!’
পোশাক নিয়ে ওঠা সমালোচনায় কান দিতে রাজি নন মালাইকাও। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই নিജয়ে বলেছিলেন, ‘এই পোশাকই যদি রিহানা পরত, জেনিফার লোপেজ পরত বা বিয়ন্সে পরত তাহলে সবাই বাহ বাহ করত। আমি মনে করি এই মহিলারা আমাকে সবসময় অনুপ্রেরণা যোগায়। আর এই জিনিসটাই ൲যদি তুমি করো, তাহলে এরা বলবে এসব কী করছ। এ একজন মা, এ ওমুক-তোমুক। আমার একটাই কথা যদি হলিউডে কারও গায়ে কোনও ভালো লাগে, তাহলে এখানে কেন নয়। এরকম ডবল স্ট্যান্ডার্ডের কারণ কী?’