Ahona-Dipankar: কদিন আগে রেজিস্ট্রি, নতুন শুরু ‘মিশকা’র! জানেন, বয়সের কত পার্থক্য অহনা-দীপঙ্করের
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 10 May 2024, 01:56 PM IST
বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Ahona-Dipankar: কদিন আগে রেজিস্ট্রি, নতুন শুরু ‘মিশকা’র! জানেন, বয়সের কত পার্থক্য অহনা-দীপঙ্করের
জীবনের কিছু সাফল্য থাকে যা সগর্বে সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার মজাই হয় আলাদা। শুক্রবার অনলাইনে একটি পোস্ট শেয়ার করলেন অহনা দত্ত। সেখানে দেখা পাওয় গেল তাঁর আর দীপঙ্কর𝔉ের এক আদুরে মুহূর্ত। নাক ঠেকেছে নাকে। কাছাকাছি দুটো মুখ। ক্যাপশ♎নে লিখলেন, ‘নতুন শুরু।’
কদিন আগেই রেজিস্ট্রির ജকাগজে সই করতে দেখা গিয়েছিল অহনা আর দীপঙ্করকে। প্রশ্ন উঠতে পারে, তাহলে কি কোনও সুখবর দিতে চলেছেন অনুরাগের ছোঁয়া অভিনেত্রী? আসলে তিনি ও তাঁর প্রেমিক যৌথভবে একটি ফ্ল্যাট কিনেছেন। খুব সম্ভবত তারই গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠানে ছবিখানা তোলা।
আরও পড়ুন: ‘আমি ছোট থেকেই গামছা গায়ে…’, পুরনো অভ্যেস ফাঁস করলেন শ্রুতি! তাজ্জব﷽ নেটপাড়া
জুন মাসে ২১ বছরে পা রাখবেন অহনা। খুব ছোট বয়স থেকেই এসেছে সাফল্য। শুরুটা হয়েছিল ডান্স বাংলা ডান্সের মঞ্চ থেকে। সেখানে অহনা ও তাঁর মা চাঁদনি গঙ্গোপাধ্যায়ের নাচ সাড়া ফেলেছিল দর্শকদের মধ্যে। এরপরই অহনার কাছে আসে অনুরাগের ছোঁয়ার অফার। সে💟খানে মিশকা চরিত্রটি তাঁকে এনে দেয় জনপ্রিয়তা। সঙ্গে ভালোবাসার মানুষও।
আরও পড়ুন: ‘মানুষ ক্লান্ত…’, সলমন-অক্ষয়ের কেরিয়ারে প📖রপর ব্যর্থতা, কী বলছেন 𝐆শ্রেয়স তলপড়ে
অনুরꦜাগের ছোঁয়ার রূপটান শিল্পী দীপঙ্কর রায়-কে ভালোবেসে ফেলেন। তবে বয়সে অনেকটাই ফারাক দুজনের। দীপঙ্করের বয়স ৩৫-এর কাছাকাছি। সঙ্গে তিনি এর আগেও একবার করেছিলেন বিয়ে। তবে সেই বিয়ে ভেঙে যায়। তারপর অহনার সঙ্গে সম্পর্ক। এসব কারণে মেয়ের সম্পর্ক ভেঙে নিতে পারেননি চাঁদনি। ১ বছরেরও বেশি সময় ধরে মা-মেয়ের কথা বন্ধ। তবে আগলে রাখেন দীপঙ্কর। মা-বাবা সবার ভালোবাসাই তিনি ঢেলে দিয়েছেন প্রেমিকাকে। শুধু তাই নয় কাজের জায়গাতেও যাতে উন্নতি করতে পারেন, তার উৎসাহ দেন।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার আদৃতের হয়ে গেলেন কৌশাম্বি! কেমন সাজ ছিল বর ও কনের মায়েদে🌳র, দেখুন ছবি
হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে কথা প্রসঙ্গে এর আগে অহনা জানিয়েছিলেন, ‘কিছুই জানানো হয় না মাকে এখন। আমার সঙ্গে মায়ের দু বছর ধরে কোনও যোগাযোগ নেই। কিছুই বলা হয় না এখন আর। তবে ও (দীপঙ্কর) যেভাবে আমাকে গাইড করে, শুধু প্রেমিক হিসেবে নয়, আমায় সবরকম ভাবে সবসময় সাহায্য করেছে। যেভাবে বোঝায় সময় নিয়ে নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে হয। জানি মা সঙ্গে থাকলে এগুলোই বোঝাত। ভগবান আমাকে ফাঁকা রাখেননি কখনও। মা-বাবা সকলের জায়গ🎶াটা ও নিয়ে নিয়েছে।’