টলিউড নিয়ে যেন𒁏 বিতর্ক থামছেই না! সম্প্রতি ফেডারেশন এবং ডিরেক্টরস গিল্ডের সংঘাত চরমে পৌঁছেছে। আর তার🍃 মধ্যেই গুরুতর অভিযোগ উঠল ডিরেক্টরস গিল্ডের বিরুদ্ধে। একজন সহকারী পরিচালক জানালেন টাকার বিনিময়ে নাকি সদস্যপদ দেওয়া হয়। নেওয়া হয় না কোনও পরীক্ষাই!
আরও পড়ুন: 'মেয়েদের নিজেদের পর✅িচয় নেই?' সংসদে ফের মেজাজ হারিয়ে খেঁকিয়ে উঠলেন জয়া,⛄ কেন?
কী লিখেছেন সুদীপ্ত রায়?
এদিন সুদীপ্ত রায় নামক এই সহকারী পরিচালক তাঁর ফেসবুকের একটি পোস্টে ডিরেক্টরস গিল্ডের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেন। তিনি সেই পোস্টে লেখেন, 'কিছু কথা লিখব না ভেবেও লিখতে হয়, দীর্ঘদিন আগে Assistant Director's Guild -এর সদস্যপদ গ্রহনের জন্য আবেদন করেছিলাম আজ অবধি তার কোনও আপডেট নেই। ফোন করলে বিভিন্ন এক্সকিউজ দিয়ে দেওয়া হয়। গিল্ডের সদস্য নই তো কি হয়েছে ইন্ডাস্ট্রিতে তো রয়েছি, কানাঘুষো খবর আমার কাছে এসেও পৌছয়। গোপনে অনেকরই কার্ডই ইস্যু করা হয়, কিন্তু যারা যোগ্য তারা কার্ড পায় না বছরের পর বছর। শেষ ২০১৮ সালে পরীক্ষার মাধ্যমে কার্ড দেওয়া হয়েছিলো তারপর দীর্ঘ ৬ বছর কেটে গেছে পরীক্ষারও কোনও খবর নেই। কার্ডেরও কোনও খবর নেই। তাহলে আমরা কি করব এই পেশা ছেড়ে দেব? আমরা যারা গিল্ডের সদস্য নই তাদের মেগা সিরিয়াল, সিনেমায় কাজ করার অনুমতি নেই যদি কাজ করতে হয় Observer হয়ে কাজ করতে হবে।☂ তাতে যেই পরিমাণ পারিশ্রমিক প্রদান করা হয় তাতে যাওয়া-আসার খরচও ওঠে না। তাহলে আমরা কি কাজ করব না? ফেডারেশানের কাছে এর কোনও উওর আছে।'
আরও পড়ুন: 'তোকে কতটা ভালোবাসি সেটা...' কাছে নেইꩵ ছেলে, অগস্ত্যর জন্মদিনে মনখারাপি পোস্ট হার্দিকের
আরও পড়ুন: তৃ𝓰তীয়বা♏র এমপি হয়েই কথা রাখলেন দেব, ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান অধরা থাকলেও কোন প্রতিশ্রুতি রাখলেন এদিন?
তিনি আরও জানান, 'যারা কাজ জানে না, কাজ করেও না, তারা কার্ড🦋 হোল্ড করে বসে আছে। কিন্তু যারা কাজ করতে চাইছে তারা কার্ড পাবে না, কেন? ফেডারেশনের কি এগুলোর দায়িত্ব নেওয়া উচিত নয়? কত বছর আমরা স্বপ্নের পিছনে দৌড়াব? শুধু টেকনিশিয়ানদের পেটে ভাত দরকার আর আমাদের দরকার নেই? না আমাদের পরিবার নেই? এগুলো এবার বন্ধ হওয়া দরকার সুষ্ঠ প্রক্রিয়ার মাধ্যেমে ব্যাবস্থাপনা করা দরকার।' ক্ষোভ উগরে তিনি জানিয়েছেন, ‘সিনেমাকে কখনও আবদ্ধ করে রাখা যায় না, নয় কার্ড দাও নাহলে কাজের অনুমতি দাও। এটা অনেক🅷 অল্প বয়সী ছেলে মেয়ে যারা কাজ করতে আসছে তাদের কথা। আর কানাঘুষোয় এটাও শোনা যায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচুর টাকা নিয়ে কার্ড দেওয়ার কথা।’