পরপর বেশ কয়েকটি নৃশংস খুনের ঘটনায় তোলপাড় শহর। আতঙ্কিত সাধারণ মানু🅰ষও। এহেন পরিস্থিতিতে এই সব খুনের ঘটনার তদন্তে নামে পুলিশ। তদন্তে উঠে আসে একটি নিৰ্দিষ্ট ছক অনুযায়ী খুনগুলো করা হয়েছে। প্রতিবারই নৃশংসতায় একে ওপরকে পাল্লা দিচ্ছে প্রতিটি খুন। ডাক পড়ে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের। না, ছবিতে তিনি 'ব্যোমকেশ' নন। বরং এবারে ক্রিমিনোলজিস্ট হিসেবে পুলিশ অফিসার চন্দ্রেয়ী ঘোষকে খুনিকে পাকড়াও করতে সাহায্য করবেন তিনি। বিরসা দাশগুপ্তের নতুন ছবি 'মুখোশ'-এর টিজারে এভাবেই হাজির হয়েছেন অনির্বাণ ও চন্দ্রেয়ী।
টিজারের শুরুতেই অনির্বাণের ভরাট গলায় শোন যাচ্ছে একটি প্রশ্ন, 'আচ্ছা তুমি কাকে বেশি ভয় পেতে? একজন সাইকোলজিক্যালি ডিসটার্বড খুনি🐼কে? নাকি একজন সুস্থ মস্তিষ্কের খুনিকে?' এই সংলাপ থেকেই স্পষ্ট ছবিতে ঠাসা থাকবে সাসপেন্স এবং 'ডার্ক এলিমেন্ট'। ছবির ছোট্ট টিজারে উꦡঠে আসে বিভিন্ন সিকোয়েন্সের মন্তাজ থেকে ভীষণভাবে স্পষ্ট 'মুখোশ' আদতে একটি সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার। উঠে আসবে প্রতিশোধের কথাও। শেষ পর্যন্ত খুনি ধরা পড়ল কি না তা নিয়েই এই ছবি।
ছবিতে এই দু'জন ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে অনির্বাণ চক্রবর্তী, পায়েল দে এবং কৌশিক সেনকে। ছবিতে একজন পুলিশ অফিসারের চরিত্রেই দেখা যাবে অনির্বাণ চক্রবর্তীকে। খুনিকে ধরার ব্যাস্পারে চন্দ্রেয়ীকে সাহায্য করবেন তিনি। তবে টিজার শেষে অনির্বাণ চক্রবর্তীর ধরা গলায় বলে ওঠা 'আমরা ওকে ফলো করছি না, ওই আমাদের ফলো করাচ্ছে' সংলাপ যে এই টিজারকে আরও জমিয়ে দিল সেকথা বলার আর📖 অপেক্ষা র♈াখে না।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ১৩ অগাস্ট বড়পর্দাতেই মুক্ඣতি পাবে 'মুখোশ'। ছবির প্রযোজনার দায়িত্বে রয়েছে এসভিএফ। ছবির পোস্টার শেয়ার করে পরিচালক লিখেছিলেন, 'প্রত্যেক মুখোশের আড়ালে একটা করে মুখ থাকে, আর প্রত্যেক মুখের আড়ালে থাকে আলাদা একটি গল্প।'