‘সেক্রেড গেমস’ সিরিজ নিয়ে যে আগ্রহ ও উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছিল জনমানসে, তার নজির বিরল। ২০🤡১৯ সালে নেটফ্লিক্সে এই সিরিজের দ্বিতীয় সিজন মুক্তি পেয়েছিল। এরপর এই সিরিজের নতুন সিজন সম্পর্কে পরিচালক কিংবা প্রযোজক, কোনও তরফেই আর তেমন কোনও উচ্চবাচ্য না শোনা গেলেও সেক্রেড গেমস নিয়ে এতটুকুও আগ্রহ কমেনি দর্শকদের মধ্যে। তবে আপাতত যে এই স🐷িরিজের নতুন কোনও সিজন আসবে না সেবিষয়ে নিজেই মুখ খুললেন সিরিজের পরিচালক অনুরাগ কশ্যপ নিজেই। সঙ্গে সাফ সাফ কথায় দিলেন হুঁশিয়ারি-ও!
‘সেক্রেড গেমস’ সিরিজ নিয়ে যে আগ্রহ ও উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছিল জনমানসে, তার নজির বিরল। ২০১৯ সালে নেটফ্লিক্সে এই সিরিজের দ্বিতীয় সিজন মুক্তি পেয়েছিল। এরপর এই 🍸সিরিজের নতুন সিজন সম্পর্কে পরিচালক কিংবা প্রযোজক, কোনও তরফেই আর তেমন কোনও উচ্চবাচ্য না শোনা গেলেও সেক্রেড গেমস নিয়ে এতটুকুও আগ্রহ কমেনি দর্শকদের মধ্যে। তবে আপাতত যে এই সিরিজের নতুন কোনও সিজন আসবে না সেবিষয়ে নিজেই মুখ খুললেন সিরিজের পরিচালক অনুরাগ কশ্যপ নিজেই। সঙ্গে সাফ সাফ কথায় দিলেন হুঁশিয়ারি-ও!
|#+|
কিছুদিন ধরেই নেটপাড়ায় ঘোরাঘুরি করছিল একটি পোস্ট। অভিনেত্রীর খোঁজে ওই বিজ্ঞাপনে পরিষ্কারভাবে লেখা হয়েছিল সেক্রেড গেমের নতুন সিজনের জন্য একাধিক অভিনেত্রী চাইছেন এক কাস্ট♏িং ডিরেক্টর। এবং এই সিরিজে অভিনয়ের প্রথম শর্ত হিসেবে লেখা হয়েছিল 'বোল্ড' অর্থাৎ দারুণ স💃াহসী সব দৃশ্যে অভিনয় করতে রাজি থাকতে হবে। সিরিজে একাধিক এরকম সাহসী দৃশ্য থাকতে পারে। এরপর ২০ থেকে ২৮, ৩০ থেকে ৪০ এবং পঞ্চাশোর্ধ অভিনেত্রীর খোঁজ চেয়েছেন এই কাস্টিং পরিচালক। ইনস্টাগ্রামে ব্যাপারটা চোখে পড়ে অনুরাগ কশ্যপের।
এরপরেই দেরি না করে রাজবীর নামের ওই কাস্টিং ডিরেক্টরের নাম তুলে অনুরাগ জানান যে গোটা ব্যাপারটি পুরো ভুয়ো। এবং রাজবীর একজন জালিয়াত ছাড়া আর কিছুই নয়। তিনি যে ওই ব্যক্তির নামে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করছেন সেকথাও স্পষ্ট কথায় ঘোষণা করে দেন তিনি। সঙ্গে🔜 আরও জানান ‘সেক্রেড গেম থ্রি’ তৈরি নিয়ে কোনও পরিকল্পনাই নেই। সুতরাং এই বিজ্ঞাপনের ফাঁ𓆉দে পা দেবেন না।
প্রসঙ্গত, সিনেমা𒈔য় কাস্টিং নিয়ে এরকম জালিয়াতির ঘটনা আগেও ঘটেছে। জনপ্রিয় পরিচালক, প্রযোজক সংস্থার নাম ভাঙিয়ে বহু জালিয়াত এ ধরনের বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে বহু উঠতি অভিনেতা ও অভিনেত্রীদের ফাঁদে ফেলেন।