🦂 ২০২৩ সালের জাতীয় পুরস্কারের মঞ্চে বাজিমাত করেছে আর মাধবনের ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’ সিনেমাটি। জিতেছে সেরা ফিচার ফিল্মের পুরস্কার। অনেকেই ভেবেছিলেন হয়তো অস্কার জেতা আরআরআর-এর কপালেই জুটবে এই সম্মান। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। বরং ভারত চাঁদের মাটিতে পা রাখার দিনকয়েকের মধ্যেই ইসরোর বিজ্ঞানীকে নিয়ে তৈরি এই সিনেমার সাফল্যে উচ্ছ্বসিত হন দর্শকদের বড় একটা অংশ। রকেট্রি পরিচলনা করেছিলেন মাধবন নিজেই। অভিনয় করেছিলেন মুখ্য চরিত্রে। ২০২২ সালের অন্যতম প্রশংসিত ছবি ছিল এটি। ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’ সিনেমাটি জাতীয় পুরস্কার জয়ের পর সেটিকে ‘ওপেনহাইমারের থেকে ভালো’ বলে দাবি করলেন সুরকার এআর রহমান।
🎃২০২২ সালের মে মাসে ‘রকেট্রি’ দেখে একটি টুইট করেছিলেন মাধবন। মাধবন ও বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণনের একটি ছবি শেয়ার করে নিয়ে সুরকার লিখেছিলেন, ‘কানে এই মাত্র রকেট্রি দেখলাম। মাধবন তোমাকে অনেক ধন্যবাদ ভারতীয় সিনেমায় এরকম অসাধারণভাবে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার জন্য।’ আর নিজের এই টুইট রিটুইট করে এআর রহমান এবারে লিখলেন, ‘শুভেচ্ছা মাধবন… কানে তোমার ছবি শেষ হওয়ার পর তা নিয়ে দর্শকদের প্রতিক্রিয়া আমার আজও মনে আছে। আমাকে এবার মেনে নিতেই হবে, ওপেনহাইমারের থেকে ভালো লেগেছিল আমার রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট।’
আরও পড়ুন: ꦇ‘প্রণয় ঠিক টের পাওয়া যায়!’, এবার নবনীতাকে কি সরাসরি পরকীয়া নিয়ে কটাক্ষ জিতু-র?
আরও পড়ুন: 🧸করণের সিনেমা ‘সরজমিন’ দিয়ে বলি ডেবিউ সইফ-পুত্র ইব্রাহিমের, সঙ্গ দেবেন কাজল
ইসরোর (ISRO) বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণনের ( Nambi Narayanan) জীবনের উপর ভিত্তি করে এই সিনেমা তৈরি করেছিলেন মাধবন। এই মানুষটার কষ্ট, তাঁর পরিশ্রম সমস্ত কিছু ফুটিয়ে তুলেছিলেন মাধবন নিজের ছবিতে। এই মানুুষটার উপরই একসময় ভারত সরকার অভিযোগ তুলেছিল যে, তিনি নাকি ভারত সরকারের গোপন তথ্য বিদেশে পাচার করছেন। ছবিতে একটা ছোট্ট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন শাহরুখ খানও। আরও পড়ুন: 𒈔ডিভোর্সি করিনা রহস্যের জালে! প্রকাশ্যে জানে জা-র টিজার, কবে আসছে নেটফ্লিক্সে?
💞অন্যদিকে, হলিউডের অন্যতম সফল ও চর্চিত সিনেমা ওপেনহাইমার। পরিচালনা করেছেন হলিউডের অন্যতম সেরা পরিচালক ক্রিস্টোফার নোলান। মাসখানেক আগে এই সিনেমা মুক্তি পায় ভারতেও। এবং বলা চলে ঝড় তোলে হলগুলিতে। টিকিটের আকাশছোঁয়া দাম উপেক্ষা করেই হলে ভিড় জমায় দর্শকরা। পরমাণু বোমার ‘জনক’ রবার্ট ওপেনহাইমারের পুলিৎজারপ্রাপ্ত বায়োগ্রাফি ‘আমেরিকান প্রমেথিউয়াস’-এর ভিত্তিতে নোলান তাঁর এই ছবি বানিয়েছিলেন।