সোমবার থেকে জি বাংলায় শুরু হচ্ছে অষ্টমী ধারাবাহিক। অতিলৌকিক বিষয়বস্তুকে নিয়ে সিরিয়াল। মুখ্য চরিত্রে থাকা অষ্টমী দৃষ্টিহীন। যদিও তার সিক্সথ সেন্স মারাত্মক। এর পিছনে কি রয়েছে কোনও ঐশ্বরিক ক্ষমতা? তা দেখা যাবে ধারাবাহিক শুরু হলে। আপাতত দেখানো হবে কলকাতায় বেড়ে ওঠা অষ্টমী নবগ্রা😼মে যআবে স্কুল শিক্𝓡ষিকার চাকরি নিয়ে। সেখানে গিয়েই সে বুঝবে, জমিদার পুরুষোত্তম, যাঁকে স্থানীয়রা একজন 'গডম্যান' এবং সর্বশক্তিমান বলে বিশ্বাস করে, আসলে মানুষকে ঠকায়। এদিকে অষ্টমী পথের কাঁটা হবে বুঝতে পেরে পুরুষোত্তম নিজের ছেলে আয়ুষ্মার সঙ্গে অষ্টমীর বিয়ে দেবে।
দিদি নম্বর ১-এ এল এই ধারাবাহিকের কলাকুশলীরা। যাতে ছিলেন অষ্টমীর চরিত্রে অভিনয় করা ঋতব্রতা দে, ঋতুপর্ণার চরিত্রে অভিনয় করা শিঞ্জিনী চক্রবর্তী, ‘মাধবীলতা’ প্রিয়াঙ্কা মিত্র, ‘ইরাবতী’ প্রিয়ম চক্রব𝔍র্তী।
আরও পড়ুন: ক্রাচ নিয়ে মাঠে মহম্মদ শামি! হাসিন জাহান লিখল, ‘ঘটিয়া লোক মেয়েদের প্রা♔ইভেট পার্ট ব্যবহার করে…’
জি বাংলার সঙ্গে অষ্টমীই প্রথম কꦇাজ ঋতব্রতার। ‘নায়িকা নাম্বার ওয়ান’-এ শেষবার দেখা গিয়েছে ঋতব্রতাকে। জানালেন, খুব উত্তেজিত তিনি এরকম একটা চ্যালেঞ্জিং ক্যারেক্টার পেয়ে। এমনকী, বাড়িতেও করেছেন অভিনয়ের ও⛄য়ার্কশপ। প্রথমবার কোনও অন্ধের চরিত্রে দেখা মিলবে তাঁর।
ঋতব্রতা আরও জানালেন, ‘কোনওদিন ভাবিনি অভিনয়ে আসব। মায়ের জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে। আমার ইচ্ছে ছিল লেখাপড়া শেষ করে ভালো করে, একটা চাকরি করব। যেহেতু আমার মা 🔯সিঙ্গেল প্যারেন্ট। ২০০৫ সালে আমি আমার বাবাকে হারাই। মা প্রচণ্ড লড়াই করেছে। তাই সবসময় মাথায় চিন্তা, মাকে ভালো রাখতে হবে।’
আরও পড়ুন: ঋতুপর্ণাকে চিনতেও পারল না বলি-পাপারাজ্জিরা! শিল্পার সামনে আসায় ক▨রা হল কটাক্ষ, খচে লাল বাঙালিরা
ঋতব্রতা আরও জানালেন, অডিশন দেওয়া হুট করেই। প্রথম অডিশন দ🎶িয়েছিলেন কিছু না জেনেই। তারপর টুকটাক কিছু কাজ। আর এখন জি বাংলার নায়িকা।
অষ্টমীর সেটের ভিতরের কথাও ফাঁস করলেন ঋতব্রতা। জানালেন, 🐼‘একজন আছে যখন-তখন ঘুমিয়ে পড়তে পারে (ইশারায় দেখায় শিঞ্জিনীকে)। আরেকজন আবার চোখ খুলে ঘুমোয়। স্মাইলিং ফেসে (এ🦩বার ইশারা প্রিয়াঙ্কার দিকে)। আর প্রিয়মদি ফাঁক পেলেই দেখে নেয় এদিক-ওদিক। শুরু করে দেয় ভ্লগিং করা।’
আরও পড়ুন: ꧟সুনীতাকে বিয়ে গোপন! দিব্যা ভারতীর প্রতি অগাধ ভালোবাস💃া ছিল গোবিন্দার, তারপর?
শিঞ্জিনী নিজেও মেনে নেন, যখন তখন ঘুমিয়ে পড়ার ক্ষমতা তাঁর রয়েছে। পরিচালকের থেকে জেনে নেন কতক্ষণ গ্যাপ শ্যুটে🧸র ফাঁকে। পাঁচ মিনিট আছে শুনলেও, চোখের লেন্সটা খুলে নেন। তারপর ঠুক করে ঘুমিয়ে পড়েন। জানালেন, তিনি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েও নাকি ঘুমোতে পারেন।