ফেব্রুয়ারি মাসে গোড়ালিতে অস্ত্রোপচার হয় মহম্মদ শামির। চোট নিয়েই বিশ্বকাপে খেলেছিলেন ভারতের তারকা পেসার। আইপিএলে খে🌄লতে পারলেন না যদিও। রবিবার সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটে নিজের একটি ছবি পোস্ট করেছেন শামি। সেখানে দেখা যাচ্ছে মাঠের ভিতর ক্রাচ হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন।
হলুদ টিশার্ট পরে আছেন। চোখ মুখ বলছে এখন তিনি অনেকটাই সুস্থ। ক্যাপশনে লিখলেন, ‘ট্র্যাকে ফিরেছি আবার, সাফল্যের জন্য ক্ষুধার্ত। পথ যতই কঠিন হোক না কেন, গন্তব্যে পৌঁছানো সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ।’ তবে শামির এই পোস্টের মাঝে তাঁর বিচ্ছিন্না স্ত্রী হাসিন📖 জাহানের একটি পোস্ট নজর কেড়েছে নেটিজেনদের।
একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন যেখানে রবীন্দ্র জাদেজার বাবার তাঁর ছেলের বউয়ের উ🅷পর তোলা অভিযোগ তুলে ধরছেন এক ইউটিউবার। আর সেই ভিডিয়োটি নিজের অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছেন হাসিন। আর সঙ্গে লিখেছেন, ‘আল্লা জানে, সত্যি কি! তবে স্বামী তাঁর স্ত্রীয়ের পক্ষ নিলে সবাই স্বামীকেই খারাপ ভাবে। আল্লাহ না করে, জাদেজার স্ত্রী তাঁর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির উপর কোনও অভিযোগ আনত বা আইনি ব্যবস্থা নিত, দুনিয়া ওর স্ত্রীকেই খারাপ বলত। সমাজে এত ঘটিয়া মানুষ আছে, যারা শুধু নারীদেরই খারাপ বলে।’
এখানেই থেমে থাকেননি হাসিন। আরও লেখেন, ‘এই সমস্ত কমিনে (খারাপ) লোকগুলো মেয়েদের থেকেই জন্ম নেয়,♎ মেয়েদের আঁচলের তলায় বড় হয়ে ওঠে। যতদিন বেঁচে থাকে মেয়েদের থেকেই সেবা নেয়। মেয়েদের প্রাইভেট পার্ট ব্যবহার করে, মেয়েদের প্রাইভেট পার্টের কথা ভেবে দিন কাটায়। আর পাগল কু♐কুরের মতো এই মহিলাদের নামেই বদলাম করে বেড়ায়।’
জাদেজা নাকি স্ত্রী-র ইন্ধনে তাঁর বাবা-মায়ের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক রাখেন না। জাদেজার বাবা অনিরুদ্ধ স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ‘দৈনিক ভাস্কর’কে এক সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বলেছেন, 𒁃‘আমাদের সঙ্গে আমার ছেলে এবং পুত্রবধূর কোনও সম্পর্ক নেই। ওরাও আমাদের বাড়িতে গত এক বছর ধরে আসে না, আমরাও যাই না। আমি জানি না আমার ছেলের বউ কী জাদু করেছে রবীন্দ্রর (জাদেজা) উপর। আগে তাও ফোন করত, এখন সেটিও করে না। আমার ছেলের বউ রিভাবাই ওর মাথা খেয়েছে!’
এরপর মুখ খুলেছিলেন জাদেজাও। জানিয়েছౠেন, ‘আমিও অনেক কিছু বলতে পারি। কিন্তু পরিবারের সম্মানের কথা মাথায় রেখে চুপ করে আছি। কারণ জনসমক্ষে কাদা ছোড়াছুড়ি আমার পছন্দ নয়।’
তবে জাদেজার ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে এভাবে হাসিনের মন্তব্য🅠 ভালোভাবে নেয়নি নেট-নাগরিকরা। একজন লেখেন, ‘নিজের চরকায় তেল দাও। স্ব𝔍ামীর থেকে এত এত টাকা নাও। লোকটা অসুস্থ। দেখভাল করো।’ দ্বিতীয়জন লেখেন, ‘অসভ্য ক্যাপশন। ক্লাস বুঝিয়ে দিল নিজের আবার।’