সিনেমার চিত্রনাট্য হার মানবে বিরসা-বিদিপ্তার প্রেম কাহিনির সামনে। বয়সে বড়, এক সন্তানের মা বিদিপ্তার প্রেমে পড়েছিলেন বিরসা। তখনও ডিভোর্স চূড়ান্ত হয়নি অভিনেত্রীর। কোথায়-কীভাবে শুরু হয়েছিল তাঁদের প্রেমের গল্প? সম্প্রতি খোলসা করেছেন অভিনেত্রী। আরও পড়ুন-এই খুদে টলিউডের নামী পরিচালক, বিয়ে করেছেন মায়ের বান্ধবীকে! তিনি নামী নায়িকা, চ𓄧িনলেন?
অনেকেই জানেন বিদিপ্তা তাঁর শাশুড়িমাকে কেয়া পিসি বলে ডাকেন, আর শ্বশুরমশাইকে ‘রাজাদা’। বিয়ের ১৪ বছর পরেও সেই ধারা অটুট রয়েছে। আসলে বিপ্লব কেতন চক্রবর্তীর তিন মেয়েই ছোট🐠 থেকে টেলিভিশনের জগতে কাজ করছেন, সেই সূত্রেই পরিচালক রাজা দাশগুপ্তর বাড়িতে যাতায়াত ছিল বিদিপ্তার। দূরদর্শনের সূত্রে চৈতালিকে বোন বলতেন বিদিপ্তার বাবা, তাই চৈতালি পিসি। যদিও আদতে বিদিপ্তা ও চৈতালি খুব ভালো বন্ধু। নিবেদিতা অনলাইনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিদিপ্তা বলেন, ‘রাজাদার কাজ করার সূত্রে এই বাডꦚ়িতে আমার যাতায়াত। তখন তো বিরসা-রিভুকে ছোট বয়সে দেখেছি। হয়ত কখনও গালও টিপে দিয়েছি আদর করে, ঠিক মনে নেই (হাসি)।’ অভিনেত্রী জানান, স্বামীর চেয়ে বয়সে সাড়ে ছ' বছরের বড় তিনি। কিন্তু বয়সের এই ফারাক কোনওদিন বাধা হয়নি তাঁদের সম্পর্কে।
বান্ধবী তথা শাশুড়ি মা বললেন, ‘আমার দুই বউমার ছেলের চেয়ে বয়সে বড়। ভাইও দাদার পথে হেঁটেছে’। বিদিপ্তা এর ফাঁকেই বলে ওঠেন, প্রথম বিয়ের আগে কেয়া পিসির সামনে বুদ্ধি চাইতে গিয়েছিলেন তিনি। অভিনেত্রী বলেন, একজনের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলাম, কিন্তু সম্পর্কটা ঠিক দিকে চলছিল। সেইসময় আমাকে অন্য একজন প্রোপোজ করে। আমি নন্দন চত্বরের লেডিজ🍰 ক্যান্টিনের সামনে চা খেতে খেতে জিগ্গেস করছিলাম, কী করি বলো তো? উনি আমাকে বলেছিল তুই লালুকে বিয়ে কর। যাই হোক সেই বিয়েটা আমার টেকেনি। মেয়েকে নিয়ে চলে আসতে বাধ্য হই'।&n⭕bsp;